এই রোগে শুধু ওষুধ খেলেই হয় না, যথেষ্ট পুষ্টিকর খাবার খেতে হয়। এবার সঙ্গে যদি ইউরিক অ্যাসিড থাকে, তাহলে জোড়া বিপত্তি।
থাইরয়েড যেহেতু হরমোনের ভারসাম্যকে নষ্ট করে, এই কারণে যাদের থাইরয়েড আছে , তাদের অনেক খাবারই বুঝে খেতে হয়।
বাধাকপি , ফুলকপি , ব্রকোলি, ছোলা থাইরয়েডের সমস্যা বাড়িয়ে তোলে, তাই সতর্ক থাকুন
থাইরয়েড থাকলে এগুলি কম খান। চা , কফি সফট ড্রিঙ্ক যতোটা সম্ভব এড়িয়ে চলুন।
থাইরয়েড বেড়ে গেলে দুগ্ধজাত খাবার, যেমন পনির, চিজ ডায়েট থেকে বাদ দিন।
চিনি, রান্না করা গাজর, মধু, ময়দার রুটি, সাদা পোস্ত, মিষ্টি শরীরে কার্বোহাইড্রেটের মাত্রা বাড়ায়।
পুষ্টিবিদরা বলেছেন,যাদের থাইরয়েডের সমস্যা আছ, প্যাকেটজাত বা প্রসেস ফুড থেকে দূরে থাকা উচিত।
থাইরয়েডের সমস্যা না বাড়াতে চাইলে সর্ষে, মুলো, রাঙা আলু, চিনে বাদাম-ও না খাওয়াই ভাল।
সয়াবিন বা সয়াবিন জাত সব খাবার খাবার খেলে থাইরয়েডের ওষুধ ঠিক মতো কাজ না-ও করতে পারে। তাই সয়াবিনের তরকারি, সয়া মিল্ক, টফুর মতো খাবার এড়িয়ে চলুন
সঠিক খাবারের পাশাপাশি থাইরয়েড রোগীদের নিয়মিত যোগব্যায়াম তথা শরীরচর্চা করা উচিত। এছাড়াও থাইরয়েডের সমস্যায় রোগীকে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।