আমাদের কিছু রোজকর ভুলের জন্য লিভারে চর্বি জমতে থাকে। যাকে ফ্যাটি লিভার বলে। ফলে লিভারের কার্যকারিতা ক্ষতিগ্রস্ত হতে থাকে।
শুধু তাই নয়, সময়মতো চিকিৎসা না করালে লিভার সিরোসিস এবং লিভারে দাগ পড়ার সমস্যাও হতে পারে। যার ফলে মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে।
অলসতার ফলে লিভার খারাপ হতে পারে। অতএব, সক্রিয় থাকার চেষ্টা করুন এবং ব্যায়ামের জন্য হাঁটা বা সাইকেল চালান। এছাড়াও লিফটের পরিবর্তে সিঁড়ি ব্যবহার করুন।
অস্বাস্থ্যকর খাবারের কারণে স্থূলতা বৃদ্ধি পায় এবং স্থূলতা লিভারের মারাত্মক ক্ষতি করে। তাই স্থূলতা নিয়ন্ত্রণে রাখতে নিয়মিত খাদ্যাভ্যাস ও ব্যায়ামের প্রতি খেয়াল রাখুন।
লিভারের সবচেয়ে বড় শত্রু হল অ্যালকোহল। অতিরিক্ত অ্যালকোহল পান করলে ফ্যাটি লিভার এমনকি লিভার ক্যান্সারও হতে পারে। তাই অ্যালকোহল এড়িয়ে চলুন।
অতিরিক্ত চিনি বা মিষ্টি খেলে ফ্যাটি লিভারের ঝুঁকি বাড়ে। এমন পরিস্থিতিতে আপনি যদি বেশি পরিমাণে চকলেট, পেস্ট্রি, কেক, কোল্ড ড্রিংকস ইত্যাদি খান তবে সতর্ক থাকুন।
অনেকে সময়মতো খাবার না খেয়ে অনেক সময় ঘণ্টার পর ঘণ্টা ক্ষুধার্ত থাকেন। কখনও কখনও স্বল্প বিরতিতে খাবার খায়। এতে লিভারের ক্ষতি হয়।