Bangla

কারও সিজোফ্রেনিয়া হলেই 'পাগল' বলে অবহেলা করবেন না, আবেদন চিকিৎসকদের

সিজোফ্রেনিয়া এমন একটি রোগ, যা মোটেই বিরল নয়। এই রোগ সারানো যায় না এমনও নয়। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই সিজোফ্রেনিয়া আক্রান্তদের 'পাগল' বলে দূরে সরিয়ে রাখা হয়। সেটা না করার আর্জি চিকিৎসকদের।

Bangla

সিজোফ্রেনিয়া আক্রান্তদের দরকার যত্ন ও মানসিক সাহায্য, মত চিকিৎসকদের

চিকিৎসকরা জানিয়ছেন, সিজোফ্রেনিয়া আক্রান্তদের আলাদা ঘরে আটকে রাখা, অবহেলা করা উচিত নয়। তাঁদের মানসিকভাবে সাহায্য করা উচিত। যত্ন পেলে সিজোফ্রেনিয়া আক্রান্তরা সুস্থ হয়ে ওঠেন।

Image credits: Pixabay
Bangla

সিজোফ্রেনিয়া আক্রান্তদের পরিবার-পরিজনদের সচেতনতা দরকার, মত চিকিৎসকদের

চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, অনেক ক্ষেত্রেই সিজোফ্রেনিয়া আক্রান্ত ব্যক্তিরা সুস্থ হয়ে উঠলেও তাঁদের পরিবারের লোকজন ফিরিয়ে নিয়ে যেতে চান না। এর ফলে স্বাভাবিক জীবনে ফিরতে পারেন না তাঁরা।

Image credits: Pixabay
Bangla

অকারণে সন্দেহ, ভীতি, অবাস্তব কিছু দেখা বা শোনা সিজোফ্রেনিয়ার লক্ষণ

সিজোফ্রেনিয়া আক্রান্তরা অকারণে চারপাশে থাকা ব্যক্তিদের সন্দেহ করেন, অহেতুক ভয় পান, অদ্ভূত চিন্তা করেন, স্বাভাবিক চিন্তা করতে পারেন না, অবাস্তব কিছু দেখছেন বা শুনছেন বলে মনে করেন।

Image credits: Pixabay
Bangla

মানসিক সমস্যা দূর করতে পরিজনজদের সঙ্গে কথা বলার পরামর্শ চিকিৎসকদের

চিকিৎসকদের মতে, বর্তমান সময়ে বেশিরভাগ পরিবারেই ৩ থেকে ৪ জন সদস্য। বাবা-মা চাকরি করেন। ফলে তাঁরা সন্তানদের সময় দিতে পারেন না। এই পরিস্থিতিতেই মানসিক সমস্যা তৈরি হয়।

Image credits: Pixabay
Bangla

সিজোফ্রেনিয়া আক্রান্তরা অনেক সময় হিংস্র হয়ে ওঠেন, সেই সময় দরকার ধৈর্য

সিজোফ্রেনিয়া আক্রান্তদের নিয়ে কাজ করা স্বাস্থ্যকর্মীরা জানিয়েছেন, সিজোফ্রেনিয়া আক্রান্তরা প্রায়ই মেজাজ হারান, চিকিৎসক ও চিকিৎসাকর্মীদের আক্রমণ করেন। এই সময় দরকার ধৈর্য।

Image credits: Pixabay
Bangla

সিজোফ্রেনিয়া আক্রান্তদের মানসিক অস্থিরতা তৈরি হয় এমন কিছু করা যাবে না

চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মীরা জানিয়েছেন, সিজোফ্রেনিয়া আক্রান্ত ব্যক্তিদের মানসিক অবস্থার উপর নজর রাখা প্রয়োজন। তাঁরা যে কারণে অস্থির বা হিংস্র হয়ে উঠছেন, সেগুলি করা চলবে না।

Image credits: Pixabay
Bangla

সৃজনশীল কাজের মাধ্যমে সিজোফ্রেনিয়া আক্রান্তদের সুস্থ করার চেষ্টা হয়

যে সমস্ত সিজোফ্রেনিয়া আক্রান্ত ব্যক্তি হাসপাতালে ভর্তি হন, তাঁদের নানারকম সৃজনশীল কাজের মাধ্যমে সুস্থ করে তোলা করেন চিকিৎসকরা। এতে বিশেষ উপকার পান তাঁরা।

Image credits: Pixabay
Bangla

সিজোফ্রেনিয়া সাধারণত কিশোর বয়সে হয়, তবে যে কোনও সময়ই এই রোগ হতে পারে

কিশোর-কিশোরীদের মধ্যে সিজোফ্রেনিয়া আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা বেশি থাকে। তবে যে কোনও বয়সের মানুষই এই রোগে আক্রান্ত হতে পারেন।

Image credits: Pixabay
Bangla

সিজোফ্রেনিয়া যত দ্রুত চিহ্নিত হয়, সুস্থ হয়ে ওঠার সম্ভাবনা তত বেশি

চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, যে কোনও বয়সের ব্যক্তি সিজোফ্রেনিয়া আক্রান্ত হওয়ার এক বছরের মধ্যে যদি রোগ চিহ্নিত হয়, তাহলে উপযুক্ত চিকিৎসার মাধ্যমে সম্পূর্ণ সুস্থ করে তোলা যায়।

Image Credits: Pixabay