আপনার ডায়েটে স্যামন, ম্যাকেরেল এবং ট্রাউটের মতো চর্বিযুক্ত খাবার রাখুন। এটি ভিটামিন ডি এর একটি ভালো উৎস।
কিছু ধরণের মাশরুম আছে যেমন শিতাকে বা মাইতাকে এগুলি ভিটামিন ডি-উৎপাদন বাড়াতে পারে। আপনার ডায়েটে এগুলি অবশ্যই রখুন।
কড লিভার অয়েল ভিটামিন-ডি এর একটি ভালো উৎস। আপনি যদি ভেগান হন তবে এই তেল আপনি ভিটামিন ডি-এর পরিপূরক হিসেবে কাজে লাগাতে পারেন।
সুইস এবং চেডার চিজে সামান্য পরিমানে ভিটামিন ডি- পাওয়া যায়। এগুলি পনিরের টুকরোর মতো খেতে পারেন।
নিয়মিত ব্যায়াম ভিটামিন ডি-এর মাত্রা উন্নত করতে সাহায্য করতে পারে। হাঁটা জগিং বা খেলাধূলার মতো ব্যায়ামও ভিটামিন ডি-এর অভাব পূরণ করে।
দুধ দই পণির এই সমস্ত ডেয়ারি প্রোডাক্টে ভিটামিন ডি থাকে। তাই চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে এইগুলিও আফনার ডায়েটে রাখতে পারে।
সয়া পণির বা তোফু ভিটামিন ডি সমৃদ্ধ খাদ্য। এগুলি দৈনিক ভিটামিন ডি এর ঘাটতি পূরণ করতে পারে।
ডিমের কুসুম ভিটামিন ডি এর একটি ভালো উৎস। প্রতিদিন এটিকে আপনার ডায়েটে রাখুন। যদি কোলেস্টরলের সমস্যা থাকে এটি এড়িয়ে চলাই শ্রেয়
চোঁয়া ঢেকুর আর অম্বলের সমস্যায় জেরবার? ঘরোয়া টোটকাতেই মিলবে উপকার
ঘরে রাখুন সাতটি গাছ, যারা মনের সুস্থতার জন্য অত্যন্ত জরুরি
পিরিয়ডের সময় ব্যথা কি কোনও গুরুতর রোগের লক্ষণ, জেনে নিন
হাড় মজবুত রাখতে শুধু ক্যালসিয়াম নয় পাতে রাখুন এই খাবারও