নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু সিঙ্গাপুর থেকে দেশবাসীয় উদ্দেশ্যে এই স্লোগান দিয়েছিলেন।
১৯৬৫ সালে ভারত-পাক যুদ্ধের সময় দেশের দ্বিতীয় প্রধানমন্ত্রী লাল বাহাদুর শাস্ত্রী এই স্লোগান দিয়েছিলেন।
-এই স্লোগানটি দিয়েছিলেন মহাত্মাগান্ধী, যিনি স্বাধীনতা সংগ্রামে গুরুত্বপূর্ণ অংশ নিয়েছিলেন।
১৯১২ সালে স্বাধীনতা সমগ্রামী হাসরাত মোহানি দিয়েছিলেন এই স্লোগান, যার অর্থ বিল্পব দীর্ঘজীবী হোক।
ভগৎ সিং-এর দেওয়া এই স্লোগান দেশবাসীকে উদ্দীপনা ও আবেগে পূর্ণ করেছিল।
এই স্লোগানটি বাল গঙ্গাধর তিলক দিয়েছিলেন। এরপর থেকেই প্রতিটি ভারতবাসীর হৃদয়ে এটি বিশেষ স্থান দখল করেছে।
বেনারস হিন্দু বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা এবং স্বাধীনতা আন্দোলনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালনকারী মদন মোহন মালব্য এই স্লোগাল দিয়েছিলেন।
ফাঁসি কাঠে যাওয়ার মাত্র এক মিনিট আগে রাম প্রসাদ বিসমিল এই স্লোগান দিয়েছিলেন।
নিজের ছোট্ট পরিসরের চার দেওয়ালের মধ্যে আনুন সবুজের ছোঁওয়া
জনসচেতনতা বাড়াতে ২৯ জুলাই পালিত হয় বিশ্ব ব্যাঘ্র দিবস
হোয়াটসঅ্য়াপ-ফেসসবুকে রোজ ইমোজি ব্য়বহার করি, ইমোজির সঠিক অর্থ জানেন তো?
মানিপ্ল্যান্ট সঠিকভাবে বাড়িতে রাখলে লক্ষ্মীলাভ নিশ্চিত