সন্তান যখনই একটু বড় হয়ে যাবে তখনই দের স্পেশের প্রয়োজন হয়। একজন অভিভাবক হিসেবে সেটা আপনাকে দিতেই হবে
মা বা বাবা যেই আপনি হন না কেন, সন্তানের সঙ্গে বন্ধুর মত সম্পর্ক তৈরি করুন। তার গতিবিধি সম্পর্কে তার কাছ থেকেই জানুন
সন্তানকে অযোথা সন্দেহ করবে না। তাহলে কিন্তু দূরত্ব তৈরি হবে। প্রোয়জনে তার সঙ্গে খোলাখুলি কথা বলুন
আপনার সন্তানের বন্ধু কারা তা নিয়ে আপনি সন্তানের সঙ্গে কথা বলুন। প্রয়োজনে তাদের সঙ্গেও কথা বলুন। তবে কখনও তারা যখন আড্ডা দিচ্ছে তখন সেখানে যাবে না।
আপনার যেমন প্রাইভেসির প্রয়োজন হয় তেমনই আপনার সন্তানেরও প্রাইভেসির প্রয়োজন হয়। আপনি যদি তাকে তার মত থাকতে দেন তাহলে সে আপনার কাছে অনেক বেশি স্বাচ্ছন্দ্য হবে
আপনি কোথাও বেড়াতে যাওয়ার প্লান করলে অবশ্যই সন্তানকে নিয়ে সেই প্ল্যান আর প্রগ্রাম করুন। তাহলে দেখবেন সে অনেক বেশি কাছাকাছি আসবে
সন্তান ছোট ওর মতামতের কোনও গুরুত্ব নেই। এমনটা মনে করবেন না কখনও। তাতে সন্তানের সঙ্গে দূরত্ব তৈরি হয়। সর্বদাই গুরুত্ব দিতে হবে
স্বাধীনতা একটু গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। ব্যক্তিত্ব তৈরি করে। আর সেই কারণে সন্তানের স্বাধীন চিন্তাভাবনার বিকাশের জন্য সন্তানকে প্রয়োজনীয় স্বাধীনতা দিন।
সন্তান যদি খুব ছোট হয় তাহলে বাড়ির কাছাকাছি কোনও দোকান বা কারও বাড়িতে একা একা পাঠান। এতেও সে স্বাবলম্বী হবে। আত্মবিশ্বাস পাবে।
সন্তান যদি খারাপ সময়ের মধ্যে দিয়ে যায় তাহলে দূরে সরিয়ে দেবেন না। তাকে সঙ্গ দিন। তাহলে অভিভাবকদের সঙ্গে সন্তানের বন্ডিং তৈরি হয়।