দেবতা গণেশের বাহন হল ইঁদুর
হিন্দু শাস্ত্র মতে মাকালীর বাহন হল সিংহ। এটা আসলে শৌর্য এবং সাহসের প্রতীক বলে গণ্য করা হয়
হিন্দু শাস্ত্র অনুযায়ী মা লক্ষীর বাহন হল পেঁচা
এই দেবতার বাহন হল কাক। অনেকে বলেন কাককে খাওয়ালে নাকি শনি দেবতাকে তুষ্ট করা হয়
মৃত্যুর পর আত্মার দেখভাল করেন যে দেবতা- তিনি হলেন যম দেব। তাকে মৃত্যুর দেবতা বলে গণ্য করা হয়। যম দেবের বাহন হল মহিষ
হিন্দু শাস্ত্র অনুযায়ী দূর্গার বাহন হল সিংহ। তবে, বিভিন্ন জায়গায় বিভিন্ন নামে সিংহ-কে ডাকা হয়। কোথাও সিংহকে ডাকা হয় কেশরি, আবার কেউ বলেন সোমনন্দি, আবার কারও ভাষায় দাওন
কুমিরের পিঠে চেপে গঙ্গা দেবীকে দেখা যায়। সেই থেকে লোকমুখে এবং হিন্দুশাস্ত্রে দাবি যে কুমির হল গঙ্গাদেবীর বাহন
এই দেবীর বাহন হল গাধা
শিবের বাহন হল ষাঁড়। যার আবার নাম হচ্ছে নন্দি
সাদা বিশালকারের হাঁস হল ব্রহ্মার বাহন
দেবতাদের দেব হলেন ইন্দ্র। তিনি আবার হাতির পিঠে চাপেন। এটাই তার বাহন এবং ভালো বাংলায় ইন্দ্রর বাহনকে ঐরাবতও বলা হয়
বিদ্যা ও সংস্কৃতি- শিল্পের দেবী হলেন সরস্বতী। তার বাহন সাধারণ হাঁস নয়, রাজহাঁস। তবে কথিত আছে সরস্বতী শিবের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে হাতির পিঠে চেপে যাত্রা করেছিলেন।
হিন্দু শাস্ত্রে উল্লেখ আছে যা গরুর হল বিষ্ণুদেবের বাহন