২০১১ সালের বিশ্বকাপ ফাইনালে শ্রীলঙ্কা ৬ উইকেটে ২৭৪ রান করেছিল। ওপেন করতে নেমে সচিন তেন্ডুলকর করেন ১৮ রান। ভারতীয় দল ৬ উইকেটে জয় পায়। সেই ম্যাচের পর ১২ বছর কেটে গেল।
২০০৭ সালে প্রথম টি-২০ বিশ্বকাপ এবং ২০১১ সালে ওডিআই বিশ্বকাপজয়ী ভারতীয় দলের অন্যতম সদস্য বীরেন্দ্র সেহবাগ। ২০১১ সালের ফাইনালে অবশ্য ২ বল খেলে ০ রানে আউট হয়ে যান সেহবাগ।
গৌতম গম্ভীরও টি-২০, ওডিআই বিশ্বকাপজয়ী ভারতীয় দলের অন্যতম সদস্য। ২০১১ সালের বিশ্বকাপ ফাইনালে তিনি ৯৭ রানের অসাধারণ ইনিংস খেলেন। এই ইনিংসই ভারতকে বিশ্বকাপ জিততে সাহায্য করে।
২০১১ সালে বিশ্বকাপ ফাইনালে ৫ নম্বরে ব্যাটিং করতে নামেন অধিনায়ক মহেন্দ্র সিং ধোনি। তিনি ৭৯ বলে ৯১ রান করে অপরাজিত থাকেন। ওভার-বাউন্ডারি মেরে দলকে বিশ্বকাপ জেতান ধোনি।
২০১১ সালের বিশ্বকাপ ফাইনালে ৪ নম্বরে ব্যাটিং করতে নেমে ৩৫ রান করেন বিরাট কোহলি। সেদিন যাঁরা খেলেছিলেন, তাঁদের মধ্যে একমাত্র বিরাটই এখনও জাতীয় দলের হয়ে খেলছেন। বাকিরা সবাই প্রাক্তন।
২০১১ সালের বিশ্বকাপে ভারতীয় দলের সাফল্যে সবচেয়ে বড় অবদান ছিল যুবরাজ সিংয়ের। এই অলরাউন্ডারই সেবারের বিশ্বকাপের সেরা ক্রিকেটার নির্বাচিত হন। ফাইনালে তিনি করেন অপরাজিত ২১ রান।
২০১১ সালের বিশ্বকাপ ফাইনালে চামারা কাপুগেদেরার ক্যাচ নেন সুরেশ রায়না। তিনি ব্যাটিং করার সুযোগ পাননি। তবে বিশ্বকাপে এর আগের ম্যাচগুলিতে ভালো পারফরম্যান্স দেখান রায়না।
২০১১ সালের বিশ্বকাপ ফাইনালে ১০ ওভার বোলিং করে ৫০ রান দিয়ে ১ উইকেট নেন অফস্পিনার হরভজন সিং। তিনি আউট করেন শ্রীলঙ্কার ওপেনার তিলকরত্নে দিলশনকে। এই বিশ্বকাপে ভালো খেলেন হরভজন।
২০১১ সালের বিশ্বকাপ ফাইনালে ১০ ওভার বোলিং করে ৬০ রান দিয়ে ২ উইকেট নেন জাহির খান। তিনি আউট করেন উপুল থরঙ্গা ও চামারা কাপুগেদেরাকে। এই বিশ্বকাপে ভালো পারফরম্যান্স দেখান জাহির।
২০১১ সালের বিশ্বকাপ ফাইনালে ৯ ওভার বোলিং করে ৪১ রান দেন পেসার মুনাফ প্যাটেল। তিনি উইকেট পাননি। খুব একটা ভালো পারফরম্যান্স দেখাতে না পারলেও, বিশ্বকাপজয়ী দলের সদস্য মুনাফ।
২০১১ সালের বিশ্বকাপ ফাইনালে ৮ ওভার বোলিং করে ৫২ রান দেন শান্তুাকুমারন শ্রীসন্ত। কেরালার এই পেসার ভালো পারফরম্যান্স দেখাতে পারেননি। তবে তিনি টি-২০, ওডিআই বিশ্বকাপজয়ী দলের সদস্য।