রাসবিহারী বসুর জন্ম পূর্ব বর্ধমান জেলার সুবলদহ গ্রামে, বাবা বিনোদবিহারী বসু, মা ভুবনেশ্বরী দেবী। মহাবিপ্লবীর এক বোন ছিলেন, সুশীলা দেবী।
পাড়ার কৃষ্ণ মন্দিরে তাঁর জন্ম হয় বলে কৃষ্ণের অপর নামে তাঁর নাম। রাসবিহারী হল কৃষ্ণের অপর নাম। রাসবিহারী বসুর শৈশবের পড়াশোনা সুবলদহের গ্রাম্য পাঠশালায়
রাসবিহারী বসু শৈশবে লাঠিখেলা শিখেছিলেন সুবলদহ গ্রামের শুরিপুকুর ডাঙায়। তিনি ইংরেজদের মূর্তি তৈরি করে লাঠি খেলার কৌশলে সেই মূর্তিগুলোকে ভেঙে ফেলতেন
জীবনের প্রথম দিকে তিনি নানা বিপ্লবী কর্মকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত ছিলেন এবং আলিপুর বোমা বিস্ফোরণ মামলায় ১৯০৮ সালে অভিযুক্ত হন। তার অন্যতম কৃতিত্ব বড়লাট হার্ডিঞ্জের ওপর প্রাণঘাতী হামলা
ভারতব্যাপী সশস্ত্র সেনা ও গণ অভ্যুত্থান গড়ে তোলার উদ্যোগ নিয়েছিলেন রাসবিহারী বসু। ভারতব্যাপী সশস্ত্র সেনা ও গণ অভ্যুত্থান গড়ে তোলার উদ্যোগ নিয়েছিলেন রাসবিহারী বসু
ভারতে ব্রিটিশ বিরোধী আন্দোলনের এবং ইন্ডিয়ান ন্যাশনাল আর্মির সংগঠক তিনি। ভারতের বাইরে সিঙ্গাপুরে আজাদ হিন্দ ফৌজ গঠন করেন। ভারতের বাইরে সিঙ্গাপুরে আজাদ হিন্দ ফৌজ গঠন করেন
তাঁর তৈরি দল নিয়েই ব্রিটিশদের বিরুদ্ধে লড়েছিলেন নেতাজি। জাপান সরকার তাঁকে ‘সেকেন্ড অর্ডার অব দি মেরিট অব দি রাইজিং সান’ খেতাবে ভূষিত করে
১৯৪৫ সালের ২১ জানুয়ারি জাপানে মৃত্যুবরণ করেন এই মহান বিপ্লবী।