সংক্ষিপ্ত

  • করোনা আবহে চন্দনগরের জগদ্ধাত্রী পুজো
  • আজ পুজো শুরু হলেও জাঁকজমক নেই
  • নমো নমো করেই এবছরের পুজো
  • আলোকসজ্জার চন্দননগর যেন নিষ্প্রভ

উত্তম দত্ত, হুগলি-চন্দনগর মানেই জনসাধারণের মনে ভেসে ওঠে জগদ্ধাত্রী পুজো। আলোয় ঝলমলে চারিদিক। নানান ধরনের আলোকসজ্জার জনপ্রিয়তা আজও সাধারণ মানুষের মুখে মুখে। জগদ্ধাত্রী পুজোয় প্রতিমার বিশাল বিশাল মূর্তি হত। কিন্তু আজ যেন সবই স্মৃতি!

আরও পড়ুন-শুভেন্দুর সমর্থনে ফের পোস্টার হাওড়ায়, আবারও 'আমরা দাদার অনুগামী'

করোনার থাবায় এবছর সেই জৌলুস নেই চন্দনগরের জগদ্ধাত্রী পুজোয়। আজ মহাষষ্ঠী। চন্দননগরে শুরু হয়েছে জগদ্ধাত্রী পুজো। সেই সব মূর্তির বদলে সেখানে জায়না নিয়েছে ঘট পুজো। পুজোর জনপ্রিয়তা ছিল ফটকগোড়ার। কিন্তু নমো নমো করেই পুজো সারছেন উদ্যোক্তারা। বাজেটে কাঁটছাঁট করে বারোয়ারি পুজো কমিটিগুলি ৫ লক্ষ টাকা করেছে। এবছর মণ্ডপে দর্শনার্থী প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা থাকায় এলাকাবাসীকে পুজোর অনুভূতি দিতে অতিরিক্ত মাইকের ব্যবস্থা করেছেন তাঁরা। অন্যদিকে, মণ্ডপে প্রতিমা না থাকলেও সাম্প্রতিক ঘটনা নিয়ে থিম তৈরি করা হয়েছে।

আরও পড়ুন-আগে শুভেন্দুকে 'আলু বেচতে' বলেছিলেন, এখন 'স্বাগত' জানাচ্ছেন, ভোলবদল কল্যাণের

দুর্গাপুজো, কালীপুজোর মতো করোনা সুরক্ষা বিধি মেনে প্রশাসনের নির্দেশে শুরু হয়েছে জগদ্ধাত্রী পুজো। প্রতিমা নিরঞ্জনের শোভাযাত্রার উপর বিশেষ নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। চন্দননগর কেন্দ্রীয় পুজো কমিটির সাধারণ সম্পাদক শুভজিৎ সাউ জানিয়েছেন, চন্দননগর, ভদ্রেশ্বর মিলিয়ে ১৭১টি পুজো হচ্ছে এবছর। তার মধ্যে ১৭টি মণ্ডপে প্রতিমা ছাড়াই ঘটপুজো হচ্ছে। সব মিলিয়ে জাঁকজমক ছাড়াই এবছর চন্দননগরের জগদ্ধাত্রী পুজো।