সংক্ষিপ্ত
- ধূপগুড়ি শহরে একের পর এক পাখির মৃত্যু
- বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মৃত্যু হচ্ছে পাখিদের
- পুরসভা ও বিদ্যুৎ দফতরেক বলেও হয়নি সুরাহা
- পুলিশের দ্বারস্থ পক্ষিপ্রেমীর দল
বিদ্যুত বক্সের তারে স্পৃষ্ট হয়ে মৃত্যু হচ্ছে পাখিদের। আক সেই ঘটনার জন্য পুরসভা ও বিদ্যুৎ দফতরকে দায়ি করে থানায় দায়ের হল লিখিত অভিযোগ। ঘটনাস্থল ধূপগুড়ি শহরের প্রাণকেন্দ্র চৌপতি এলাকা।
ধূপগুড়ি থানায় লিখিত ভাবে অভিযোগ দায়ের করেছে "অ্যানিমেল লাভার্স ধূপগুড়ি " নামে একটি স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের কর্মীরা । স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনটির অভিযোগ, প্রতিদিন গড়ে প্রায় ২০ থেকে ৩০টি করে পাখির মৃত্যু হচ্ছে এই বিপজ্জনক ভাবে খোলা থাকা ট্রান্সফর্মার ও বিদ্যুৎ বক্সগুলিতে স্পৃষ্ট হয়ে । যাদের মধ্যে রয়েছে ঘুঘু, কাকের মত পাখগুলি। যেকোনও সময় ঘটে যেতে পারে আরও বড় বিপদ, হতে পারে মানুষের প্রাণহানিও।
বারবার পুরসভা ও বিদ্যুৎ দফতরকে জানিয়েও কোনও ফল হয়নি। কেউই কোনও ব্যবস্থা নেয়নি। তাই নিরীহ পাখিগুলির মৃত্যুর জন্য পুরসভা ও বিদ্যুৎ দফতরকেই দায়ি মনে করছেন পক্ষিপ্রেমীরা। বুধবার বিদ্যুৎস্পৃষ্ট মৃত পাখিগুলিকে নিয়ে ধূপগুড়ি পুরসভার ভাইস চেয়ারম্যানের দ্বারস্থও হন তাঁরা।
এদিকে অভিযোগ জমা পড়তেই ধূপগুড়ি পুরসভার তরফে বিদ্যুৎ দফতরের কাছে লিখিত ভাবে গোটা ঘটনা জানতে চাওয়া হয়েছে। এমনকি শহরের নানা স্থানে খোলা পড়ে থাকা বিদ্যুৎবক্সগুলি দ্রুত ঠিক করার জন্য বিদ্যুৎ দফতরকে অনুরোধ করেছে পুরসভা।