সংক্ষিপ্ত

‘ক্যাপাসিটি বিল্ডিং’ বা ‘দক্ষতা সৃষ্টি’ নামক একটি বিভাগে বিশ্বের ১৪৩টি প্রকল্পের মধ্যে প্রথম পাঁচে মনোনীত হয়েছিল এই উৎকর্ষ বাংলা পরিকল্পনাটি। এবার জুটল খেতাব। ই-গভারনেন্স বিভাগে চাম্পিয়ন  উৎকর্ষ বাংলা।

ভোটের হাওয়া বইছে পুরোদমে।  এরই মধ্যে হঠাৎ অক্সিজেন পেয়ে গেল মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ব্রিগেড। ওয়ার্ল্ড সামিট অন দ্য ইনফরমেশন সোসাইটি-র পক্ষ থেকে পুরস্কৃত করা হল মমতা বন্দ্যাপাধ্যায়ের উৎকর্ষ বাংলা ও সবুজ সাথী প্রকল্পকে।

রাষ্ট্রসঙ্ঘের বিচারে ৬৩টি দেশের ৫৫২টি প্রকল্পকে পিছনে ফেলে সেরার সম্মান পেয়েছিল মমতার সাধের কন্যাশ্রী। সেটা ছিল ২০১৭ সাল। দু’ বছরের মাথায় বিশ্বের দরবারে ফের বাজিমাত মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকারের। 


রাষ্ট্রসংঘ আগেই ঘোষণা করেছিল বিশ্বের প্রথম পাঁচটি  অনন্য প্রকল্পের একটি সবুজসাথী ও উতকর্ষ বাংলা। ৯ এপ্রিল আনুষ্ঠানিক ভাবে এই বিষয়ে ঘোষণা করার কথা ছিল রাষ্ট্রপুঞ্জের। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নিজেই টুইট করে এই পুরস্কার প্রাপ্তির কথা জানিয়ে দিলেন।

‘ক্যাপাসিটি বিল্ডিং’ বা ‘দক্ষতা সৃষ্টি’ নামক একটি বিভাগে বিশ্বের ১৪৩টি প্রকল্পের মধ্যে প্রথম পাঁচে মনোনীত হয়েছিল এই উৎকর্ষ বাংলা পরিকল্পনাটি।  অন্য দিকে ই- গভারনেন্স বিভাগে চাম্পিয়ন  উৎকর্ষ বাংলা।

২০১৮-১৯ শিক্ষাবর্ষে এই উৎকর্ষ বাংলা প্রকল্পে মোট ৬ লক্ষ প্রার্থীকে প্রশিক্ষণ দেওয়ার কথা ঘোষণা করেছিল পশ্চিমবঙ্গ সরকার৷ 

রাজ্যে কর্মসংস্থানের অভাবকে ইস্যু করে যখন বাংলা দখলের লড়াইয়ে নেমেছে, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উদ্যোগের  এই পুরস্কার ভোটরঙ্গে তৃণমূলের পক্ষে  সদর্থক ভূমিকা নেবে বলেই মনে করছেন রাজনীতির কারিগররা।