সংক্ষিপ্ত
- স্পেশাল ট্রেনে জল ও খাবারের 'অভাব'
- স্টেশনে ট্রেন দাঁড় করিয়ে রাখলেন পরিযায়ী শ্রমিকরা
- বেশ কিছুক্ষণ ধরে চলল বিক্ষোভ
- রামপুরহাটের ঘটনা
স্পেশাল ট্রেনে কি খাবার দেওয়া হচ্ছে না? চেন টেনে স্টেশনে অতিরিক্ত সময় ট্রেন দাঁড় করিয়ে রাখলেন পরিযায়ী শ্রমিকরা। বেশ কিছুক্ষণ ধরে বিক্ষোভ চলল বীরভূমের রামপুরহাটে। তবে সমস্যার কোনও সুরাহা হয়নি।
আরও পড়ুন: অবশেষে কেরল থেকে মুর্শিদাবাদে, ঘরে পৌঁছল পরিযায়ী শ্রমিকের দল
লকডাউনের জেরে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে আটকে পড়েছেন পরিয়াযী শ্রমিকরা। তাঁদের বাড়ি ফেরার জন্য বিশেষ ট্রেনের ব্যবস্থা করেছে রেল। জানা গিয়েছে, মঙ্গলবার রাতে বারোশো শ্রমিককে নিয়ে তেলেঙ্গানা থেকে বিহারের উদ্দেশ্যে রওনা দিয়েছে একটি ট্রেন। বৃহস্পতিবার সকালে ট্রেনটি যখন বীরভূমে রামপুরহাট স্টেশনে পৌঁছয়, তখন খাবার ও পানীয় জলের অপ্রতুলতা নিয়ে ক্ষোভে ফেটে পড়েন যাত্রীরা। তাঁদের দাবি, 'তেলেঙ্গানার ঘাটকেশর স্টেশনে ছাড়ার আগে একবার কামরায় খাবার দেওয়া হয়েছিল। বুধবার রাতে খাবার পেয়েছেন। তারপর থেকে খাবার ও পানীয় জল কিছুই মেলেনি। সকাল পর্যন্ত অভুক্ত রয়েছে সকলেই।'
আরও পড়ুন: লকডাউন মেনেই অভূতপূর্ব রবীন্দ্র জয়ন্তী দেখবে এবার বাংলা, কী নির্দেশ দিলেন মুখ্য়মন্ত্রী
আরও পড়ুন: 'আমার সন্তান যেন থাকে দুধে-বিস্কুটে', লকডাউনে খাবারের খোঁজে গৃহস্থ্য়ের দুয়ারে মা হনুমান
জানা গিয়েছে, গার্ড ও চালক বদলের জন্য পরিযায়ী শ্রমিকদের স্পেশাল ট্রেনটির দাঁড়ানোর কথা ছিল রামপুরহাট স্টেশনে। তারআগে স্টেশনটি কার্যত ঘিরে ফেলেন জিআরপি, আরপিএফ ও রাজ্য পুলিশের কর্মীরা। কিন্তু ঘটনা হল, ৪ নম্বর প্ল্যাটফর্মে ছেড়ে বেরোতে না বেরোতেই চেন টেনে ফের ট্রেনটি থামিয়ে দেওয়া হয়। রামপুরহাট শহরের ১ ও ১৮ নম্বর ওয়ার্ডে ট্রেনটি দাঁড়িয়ে থাকে দীর্ঘক্ষণ। তাতে সমস্যায় পড়েন স্থানীয় বাসিন্দারা। স্টেশন ফাঁকা হতেই স্যানিটাইজেশন।