সংক্ষিপ্ত
৪ লক্ষ ২ হাজার ৮৯৫ জন ভোটারের জন্য মোতায়েন রয়েছে ২২৭২ জন পুলিশ। ৪৭টি ওয়ার্ডে মোট ৫০২টি ভোট গ্রহণ কেন্দ্র রয়েছে।
১২ ফেব্রুয়ারি (12th February) শিলিগুড়ি পুরনিগমের (Siliguri Municipal Election) নির্বাচন। ৪৭টি ওয়ার্ডে (47 Wards) জয় পেতে মরিয়া তৃণমূল (TMC), বিজেপি (BJP) ও বামেরা (Left Front)। ৪ লক্ষ ২ হাজার ৮৯৫ জন ভোটারের জন্য মোতায়েন রয়েছে ২২৭২ জন পুলিশ। ৪৭টি ওয়ার্ডে মোট ৫০২টি ভোট গ্রহণ কেন্দ্র রয়েছে। যার মধ্যে স্পর্শকাতর বুথের সংখ্যা ৮১। অতিরিক্ত ৮২টি ভোট গ্রহণ কেন্দ্র প্রস্তুত করে রাখা হয়েছে। স্পর্শকাতর বুথে সিসিটিভি সহ ভিডিওগ্রাফির বন্দোবস্ত থাকছে।
তৃণমূলের বিরুদ্ধে ভোটারদের ভয় দেখানোর অভিযোগ বিজেপির, দুপুর ১২,৩০টা
বেলা বাড়তেই উত্তেজনা বাড়ছে শিলিগুড়িতে। শিলিগুড়ি ৩৭নং ওয়ার্ডে ভোটার দের গালাগালি এবং ভয় দেখাচ্ছে তৃণমূল কংগ্রেস। এমনটাই অভিযোগ করল বিজেপি।
ভোট শুরু হতেই বড় বার্তা অশোকের, সকাল ১০.২০টা
শিলিগুড়ি পুরভোট নিয়ে গোটা শহর জুড়েই রয়েছে নির্বাচনী উত্তাপ। এদিকে ভোট গ্রহণ পর্ব শুরু হতেই সক্কাল সক্কাল ভোটগ্রহণ কেন্দ্রে যেতে দেখা গেল বাম নেতা অশোক ভট্টাচার্যকে। তবে ভোট গ্রহণ প্রক্রিয়ার পদ্ধতিত নিয়ে বিশেষ কোনও অভিযোগ জানাননি তিনি। তাঁর কথায়, "সব মোটামুটি ঠিকই আছে। সব জায়গায় পোলিং এজেন্টরা বসতে পেরেছে।" এদিকে এবারের নির্বাচনে ১০৬ নম্বর ওয়ার্ড থেকে লড়ছেন তিনি।
অন্যদিকে পুলিশ সুত্রে খবর, মোট ২২৭২ জন পুলিশ কর্মীকে নিয়োগ করা হয়েছে। যার মধ্যে বাইরের জেলা থেকে ১৫০০ জন পুলিশ নিয়ে আসা হয়েছে। বাকি শহরের ৭৭২ জন পুলিশ কর্মীকে নিয়োগ করা হয়েছে। যাদের মধ্যে ১২ জন ইন্সপেক্টর, ২০০ জন এএসআই ও এসআই, ৬০ জন মহিলা কনস্টেবল, ৫০০ জন পুরুষ কনস্টেবল। শিলিগুড়ি থানা এলাকায় ৮০০, এনজেপি থানা এলাকায় ২০০, ভক্তিনগর থানা এলাকায় ৩০০ এবং মাটিগাড়া ও প্রধাননগর থানা এলাকায় ২০০ জন করে পুলিশ কর্মী মোতায়েন করা হয়েছে।
শিলিগুড়ি থানা এলাকায় ৮০০, এনজেপি থানা এলাকায় ২০০, ভক্তিনগর থানা এলাকায় ৩০০ এবং মাটিগাড়া ও প্রধাননগর থানা এলাকায় ২০০ জন করে পুলিশ কর্মী মোতায়েন করা হয়েছে। অপরদিকে যে কেন্দ্রগুলোতে ৩টে বুথ রয়েছে সেই সব কেন্দ্রের ক্ষেত্রে ২জন সশস্ত্রবাহিনী ও একজন লাঠিধারী পুলিশ থাকবে, যেসব কেন্দ্রে তিনের অধিক বুথ থাকবে সেই ক্ষেত্রে ৪জন সশস্ত্রবাহিনী ও একজন লাঠিধারী পুলিশ থাকবে।
শহরে ১৭ শতাংশ স্পর্শকাতর বুথের মধ্যে রয়েছে ১,২, ১৭,২২, ৪৫ নম্বর ওয়ার্ডে দুটি, ৪,৫ নম্বর ওয়ার্ডে আটটি, ৯ ও ২৮ নম্বর ওয়ার্ডে ছয়টি, ৬, ১০, ১৩, ১৯, ২০, ২১,৩১, ৩২ ও ৩৩ নম্বর ওয়ার্ডে একটি করে, ৭ ও ৮ নম্বর ওয়ার্ডে পাঁচটি করে, ৪৬ নম্বর ওয়ার্ডের ১৪টি ও ৪০ ও ৪৪ নম্বর ওয়ার্ডে চারটি করে বুথ স্পর্শকাতর বলে চিহ্নিত করা হয়েছে। যাদের সুরক্ষা ব্যবস্থায় নিয়োগ করা হয়েছে ২২৭২ জন পুলিশ, যাদের অধিকাংশই লাঠিধারী।