সংক্ষিপ্ত

  • ঝাড়গ্রামে বিজেপি কর্মীর রহস্যমৃত্যু
  • কাঁথিতে তৃণমূল কর্মীকে খুনের অভিযোগ
  • কাঁথিতে গুলিবিদ্ধ দুই বিজেপি কর্মী
  • ভোটের সকাল থেকেই উত্তেজনা দুই কেন্দ্রে

ভোট শুরু হওয়ার আগেই বিজেপি-কে কর্মীকে খুনের অভিযোগ উঠল ঝাড়গ্রামে অভিযোগ। বিজেপি-র ওই কর্মীকে পিটিয়ে খুন করা হয়েছে। অভিযোগের তির তৃণমূলের দিকে। তৃণমূল অবশ্য এই অভিযোগ খারিজ করেছে। তৃণমূল নেতৃত্বের দাবি। শারীরিক অসুস্থতার কারণেই ওই বিজেপি কর্মীর মৃত্যু হয়েছে।

ঘটনাটি ঘটেছে ঝাড়গ্রামের গোপীবল্লভপুরের ধবনীতে। মৃত বিজেপি কর্মীর দেহ ময়নাতদন্তের জন্য নিয়ে যাওয়া হয়েছে। তৃণমূলের অবশ্য অভিযোগ, ওই বিজেপি কর্মীর মৃগী ছিল, সেই কারণেই তাঁর মৃত্যু হয়েছে। তাঁর দেহে কোথাও কোনও শারীরিক আঘাতের চিহ্ন নেই বলেই দাবি তৃণমূল নেতাদের।

এই ঘটনায় তৃণমূলের দিকে আঙুল তুলেছেন বিজেপি রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ। তাঁর অভিযোগ, রাজ্যে এখনও পর্যন্ত যে পাঁচ দফার ভোট হয়েছে তাতে সবথেকে বেশি আসন হারাতে চলেছে তৃণমূল। তাই শেষ দুই দফায় তারা মরিয়া হয়ে খুনের রাজনীতি করছে।

অন্যদিকের পূর্ব মেদিনীপুরের কাঁথির অযোধ্যাপুরে এক তৃণমূল কর্মীর দেহ রাস্তা থেকে উদ্ধার করা হয়েছে। ওই ব্যক্তি সিপিএম থেকে তৃণমূলে যোগ দিয়েছিলেন। তাঁকে খুনের অভিযোগ করেছে মৃতের পরিবার। নিহত ব্যক্তির মাথার পিছনে আঘাতের চিহ্ন ছিল। রাস্তার পাশে পড়েছিল তাঁর বাইক। অন্যদিকে কাঁথির ভগবানপুরে দুই বিজেপি কর্মীর গুলিবিদ্ধ হওয়ার অভিযোগ উঠেছে। এ ক্ষেত্রে অভিযোগের তির তৃণমূলের বিরুদ্ধে। কাঁথির সিপিএম প্রার্থী পরিতোষ পট্টনায়েকের হলদিয়ার বাড়িতেও হামলা চালানোর অভিযোগ উঠেছে তৃণমূলের বিরুদ্ধে। দু'টি অভিযোগই অস্বীকার করেছে তৃণমূল।