- Home
- West Bengal
- West Bengal News
- বছরের প্রথম থেকেই আবহাওয়ার ভোলবদল, গরমের রেকর্ডে ২০২৪ কে পিছনে ফেলল ২০২৫-এর জানুয়ারি
বছরের প্রথম থেকেই আবহাওয়ার ভোলবদল, গরমের রেকর্ডে ২০২৪ কে পিছনে ফেলল ২০২৫-এর জানুয়ারি
বছরের প্রথম থেকেই বাংলা-সহ গোটা দেশই সাক্ষী রইল আবহাওয়া বদলের। জলবায়ু পরিবর্তনের সাক্ষী ছিল ২০২৪। কিন্তু ২০২৫ সেই রেকর্ড ভেঙে দিচ্ছে প্রথম থেকেই।
- FB
- TW
- Linkdin
)
আবহাওয়ার বদল
বছরের প্রথম থেকেই বাংলা-সহ গোটা দেশই সাক্ষী রইল আবহাওয়া বদলের। জলবায়ু পরিবর্তনের সাক্ষী ছিল ২০২৪। কিন্তু ২০২৫ সেই রেকর্ড ভেঙে দিচ্ছে প্রথম থেকেই।
২০২৪-এর রেকর্ড
বিশ্বের সবথেকে উষ্ণতম বছরের রেকর্ড এতদিন ছিল ২০২৪ সালের অধীনে। কিন্তু বেশি দিন সেই রেকর্ড থাকল না। সব গুঁড়িয়ে দিল ২০২৫ সাল।
বিজ্ঞানীদের সতর্কতা
আগেই বিজ্ঞানীরা সতর্ক করেছিলেন ২০২৫ সাল নিয়ে। বিজ্ঞানীদের আনুমান সত্য প্রমাণ করে বছরের শুরু থেকেই পারদ চড়তে শুরু করল।
উষ্ণতম জানুয়ারি
এখনও পর্যন্ত আবহাওয়া বিজ্ঞানীদের হাতে যা রিপোর্ট এসেছে তাতে স্পষ্ট ২০২৫ সাল হল বিশ্বের ইতিহাসে উষ্ণতম জানুয়ারি। বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে নতুন বছরের প্রথম মাস থেকেই পারদ চড়ছে।
গড় তাপমাত্রা
শিল্প বিপ্লবের আগে অর্থাৎ ১৮৫০–এর আগে পৃথিবীর গড় তাপমাত্রা যত ছিল, এ বছর জানুয়ারির গড় তাপমাত্রা তার চেয়ে ১.৭৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস বেশি।
এল নিনো
প্রশান্ত মহাসাগরের পরিস্থিতি বদলাতে শুরু করেছিল গত জুলাই থেকে। মহাসাগরের জলের উপরিতলের তাপমাত্রা তার আগে পর্যন্ত স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি গরম ছিল। এই অবস্থাকে আবহবিদরা এল নিনো বলেন।
ভারতে প্রভাব
ভয়াবহ তাপপ্রবাহে ঝলসেছে ভারতের প্রায় গোটাটাই। অন্তত তিন হাজার মানুষ প্রাণ হারিয়েছিলেন হিট স্ট্রোকে।
লা নিনা
জুলাই থেকে বদলাতে শুরু করে আবহাওয়া। কিন্তু এবার তা হয়নি। জুলাই থেকে সমুদ্র ঠান্ডা হতে শুরু করলেও ঠিকঠাক ভাবে লা নিনা পরিস্থিতি তৈরি হয়েছিল ডিসেম্বরে। তার পর আবহবিদরা মনে করতে শুরু করেছিলেন, ভারতে শীতের প্রাবল্য বাড়বে, শীত দীর্ঘায়িত হবে। কিন্তু বাস্তবে তা হয়নি।
লা নিনা শক্তিশালী হয়নি
এই অবস্থায় বিজ্ঞানীদের অনুমান লা নিনা তৈরি হলেও তেমন শক্তিশালী রূপ নিতে পারেনি। আর সেই কারণে উষ্ণতম জানুয়ারি।
কেমন যাবে ২০২৫
আবহওয়া বিজ্ঞানীদের একাংশের অনুমান ২০২৪ থেকেও তাপমাত্রা বেশি হতে পারে ২০২৫ সালে। তাপমাত্রা আরও বাড়বে। ক্যালিফোর্নিয়ার দাবানলে কার্বন ডাই অক্সাইডের পরিমাণ ৯০ লক্ষ মেট্রিকটন। যার প্রভাব গোটা বিশ্বেই পড়বে।