- Home
- West Bengal
- West Bengal News
- "আরজি কর কাণ্ডে ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা হয়েছিল বৈঠকে মেনে নিয়েছেন মমতা"! সামনে এল চাঞ্চল্যকর দাবি
"আরজি কর কাণ্ডে ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা হয়েছিল বৈঠকে মেনে নিয়েছেন মমতা"! সামনে এল চাঞ্চল্যকর দাবি
"আরজি কর কাণ্ডে ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা হয়েছিল বৈঠকে মেনে নিয়েছেন মমতা"! সামনে এল চাঞ্চল্যকর দাবি
- FB
- TW
- Linkdin
তথ্য লোপাট নিয়ে চাঞ্চল্যকর দাবি অমিত মালব্যের!
সোমবারের বৈঠকের পরে চিকিৎসকেদের বেশিরভাগ দাবিই মেনে নিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এরপরই নিজের সমাজাকি মাধ্যম থেকে সরব হলেন বিজেপি নেতা অমিত মালব্য।
তথ্য লোপাট নিয়ে চাঞ্চল্যকর দাবি অমিত মালব্যের!
এদিন বিজেপা নেতার দাবি “চিকিৎসকেদের দাবি মেনে আধিকারিকদের বদলির সিদ্ধান্ত নেওয়ার মাধ্যমে মমতা মেনে নিয়েছেন যে আরজি কর কাণ্ডে ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা হয়েছিল।”
তথ্য লোপাট নিয়ে চাঞ্চল্যকর দাবি অমিত মালব্যের!
এ প্রসঙ্গে অমিত মালব্য পোস্টে লেখেন, “ অবশেষে হার মানতে হল মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে। কলকাতা পুলিশের কমিশনার ও তার ডেপুটি (ডিসি নর্থ)কে অপসারণ করতে বাধ্য হয়। ডিএইচএস এবং ডিএমই, উভয় শীর্ষস্থানীয় স্বাস্থ্য কর্মকর্তাদেরও বরখাস্ত করতে হল! বলতে গেলে, আরজি কর মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে তরুণী ধর্ষণ ও খুনের মামলায় ধামাচাপা দেওয়ার কথা মেনে নিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। তিনি আরও স্বীকার করেছেন যে একটি অপরাধী সিন্ডিকেট পশ্চিমবঙ্গের স্বাস্থ্যসেবা পরিচালনা করছে।”
তথ্য লোপাট নিয়ে চাঞ্চল্যকর দাবি অমিত মালব্যের!
এ প্রসঙ্গে বিজেপি নেতা আরও জানান, “ নিজের পদ বাঁচাতে অনুগতদের বলি দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী, অবশ্যই তাঁকে পদত্যাগ করতে হবে, কারণ এরা তাঁর নির্দেশেই কাজ করছিলেন। তিনিই পশ্চিমবঙ্গের স্বরাষ্ট্র ও স্বাস্থ্যমন্ত্রী। কলকাতা পুলিশের কমিশনার তো সরাসরি মুখ্যমন্ত্রীর কাছেই রিপোর্ট করেন। সক্রিয় ভাবে সমস্ত প্রমাণ মুছে ফেলেন তিনি। শুধু তাই নয়, নির্যাতিতার নামও প্রকাশ করেছেন তিনি।”
তথ্য লোপাট নিয়ে চাঞ্চল্যকর দাবি অমিত মালব্যের!
অমিত মালব্য আরও লেখেন, “ পুরো বিষয়টি গোপন করার জন্য শোকস্তব্ধ পরিবারকে অর্থের প্রস্তাব দেন ডিসি নর্থ। সব থেকে মজার বিষয় বিনীত গোয়েলের মতো কলঙ্কিত অফিসারদেরও শাস্তির পরিবর্তে বিকল্প পদে বদলি করা হবে। এটা ন্যায় বিচার নয়। শুধু চোখে ধুলো দেওয়া”
তথ্য লোপাট নিয়ে চাঞ্চল্যকর দাবি অমিত মালব্যের!
মালব্য আরও জানান, “ ডিসি সেন্ট্রাল ইন্দিরা মুখোপাধ্যায় যিনি অভীক দে কে ফিঙ্গারপ্রিন্ট বিশেষজ্ঞ বলে চিহ্নিত করেন তাঁকেও এখনও বরখাস্ত করা হয়নি। তিনিও একাধিকবার তদন্তকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করেছেন”।
তথ্য লোপাট নিয়ে চাঞ্চল্যকর দাবি অমিত মালব্যের!
অমিত মালব্য লেখেন, " ১০ অগাস্ট যে স্বাস্থ্য সচিব সন্দীপ ঘোষের বিল্ডিং সংস্কারের আদেশে অনুমতি দেন তাঁকেও সরানো হয়নি, সেই নির্দেশেই ক্রাইম সংলগ্ন এলাকাটি ভেঙে ফেলা হয়েছিল"।
তথ্য লোপাট নিয়ে চাঞ্চল্যকর দাবি অমিত মালব্যের!
সোমবারের বৈঠকের পরে চিকিৎসকেদের অধিকাংশ দাবিই মেনে নেওয়ার কথা বলেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। কিন্তু যতক্ষণ না প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়িত হচ্ছে ততক্ষণ পর্যন্ত আন্দোলন থেকে উঠবেন না চিকিৎসকেরা এমনই জানিয়েছেন তাঁরা।