- Home
- West Bengal
- West Bengal News
- কয়েক কোটি অর্থ বরাদ্দ এই প্রকল্পের জন্য! একই সঙ্গে সুবিধেভোগীরা পেতে পারে ঘূর্ণিঝড় দানার ক্ষতিপুরণ
কয়েক কোটি অর্থ বরাদ্দ এই প্রকল্পের জন্য! একই সঙ্গে সুবিধেভোগীরা পেতে পারে ঘূর্ণিঝড় দানার ক্ষতিপুরণ
- FB
- TW
- Linkdin
কৃষকবন্ধু প্রকল্প
রাজ্য সরকার কৃষকদের আর্থিক অনুদান দিয়ে থাকে বছরে দুইবার। কৃষকবন্ধু প্রকল্পের মাধ্যমে এই অনুদান কৃষকদের কাছে পৌঁছে দিয়ে থাকে।
নবান্নের বিজ্ঞপ্তি
বৃহস্পতিবার নবান্নের তরফে কৃষকবন্ধু প্রকল্প নিয়ে একটি বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে। সেখানে প্রকল্পে সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য দেওয়া হয়েছে।
নবান্নের ঘোষণা
কৃষক বন্ধু প্রকল্পের মাধ্যমে রাজ্য সরকার এবার ১ কোটি ৯ লক্ষ কৃষককে আর্থিক সাহায্য করবে।
টাকার পরিমাণ
রাজ্য সরকারের বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী কৃষকবন্ধু প্রকল্পে এবার দেওয়া হবে ২৯৪৩ কোটি টাকা। যা সম্প্রতিকালে রেকর্ড।
মুখ্যমন্ত্রীর ঘোষণা
মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জানিয়েছেন, শুক্রবার এই বিপুল পরিমাণ অর্থ কৃষকদের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে ঢুকতে শুরু করবে। তাঁর কথায় চলতে বছরই কৃষক বন্ধু প্রকল্পে ৫৮৫৯ কোটি টাকা সাহাযঅয করা হবে। সম্পূর্ণ টাকাই রাজ্যের। কেন্দ্রের কোনও সাহায্য নেওয়া হবে না।
দানার ক্ষতিপুরণ
রাজ্য সরকার ঘূর্ণিঝড় দানা কারণে যে কৃষকদের যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে তার জন্য ক্ষতিপুরণ দেওয়ার কথা চিন্তাভাবনা করছে। সেই কারণে সমীক্ষার কাজ শুরু করেছে।
মমতার নির্দেশ
ক্ষতি হওয়া ফসলের ক্ষতিপূরণ কীভাবে দেওয়া যাবে, তা ঠিক করতে সংশ্লিষ্ট দপ্তরের মন্ত্রীদের জেলায় জেলায় ঘুরে তা মূল্যায়নের নির্দেশ দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী।
নবান্নে বৈঠক
এই নিয়ে নবান্নে বৈঠক হয়। সেখানে উপস্থিত ছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, কৃষিমন্ত্রী শোভন চট্টোপাধ্য়ায়, কৃষি বিপণনমন্ত্রী বেচারাম মান্না, পঞ্চায়েত মন্ত্রী প্রদীপ মজুমদার। ছিলেন একাধিক দফতরের আধিকারিক।
ডানার কারণে সময় বৃদ্ধি
চলতি বছরই ঘূর্ণিঝড় দানার কারণে কৃষকবন্ধু প্রকল্পের আবেদনের সময়সীমা বাড়ান হয়েছিল। বর্তমানে ৩০ অক্টোবরের পরিবর্তে ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত এই প্রকল্পের জন্য আবেদন করতে পারবেন কৃষকরা।
নবন্নের দবি
যে সব জেলায় ফসল ও কৃষিজমির বেশি ক্ষতি হয়েছে, সেসব জেলার সমীক্ষা রিপোর্ট দেখে দ্রুত কৃষকবন্ধু প্রকল্পের মাধ্যমে টাকা দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী। বৃহস্পতিবার নবান্নে বৈঠকের পর এই প্রকল্পে আরও একদফা অর্থ বরাদ্দ করা হল রাজ্য সরকারের তরফে। এবং তা রেকর্ড বলে দাবি নবান্নের।