সংক্ষিপ্ত
শান্তিনিকেতনের পূর্বপল্লির মাঠে ঐতিহ্যবাহী পৌষমেলা হবে কি না সেই সিদ্ধান্ত নিতে এবার বিশেষ বৈঠকের আয়োজন।
শান্তিনিকেতনের ঐতিহ্যবাহী পৌষমেলার আয়োজন জট কাটাতে এবার বিশেষ পদক্ষেপ বিশ্বভারতী কর্তৃপক্ষের। পৌষ মেলা নিয়ে জেলা প্রশাসনের সঙ্গে বৈঠকে বসতে চায় বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। এই মাসের মধ্যেই হতে চলেছে বৈঠক। বৈঠকে যোগ দিতে আবেদন করে জেলা প্রশাসনকে চিঠিও দিলেন বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য বিদ্যুৎ চক্রবর্তীর। আগামী ২৬ নভেম্বর সেই বৈঠক হওয়ার সম্ভাবনা আছে।
শান্তিনিকেতনের পূর্বপল্লির মাঠে ঐতিহ্যবাহী পৌষমেলা হবে কি না সেই সিদ্ধান্ত নিতে এবার বিশেষ বৈঠকের আয়োজন। বৈঠকে উপস্থিত থাকার অবেদন জানিয়ে ইতিমধ্যেই জেলা প্রশাসনকে চিঠি দিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। আগামী ২৬ নভেম্বরই হওয়ার কথা এই বৈঠক। বিশ্ববিদ্যালয়ের সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছে বোলপুর ব্যবসায়ী সমিতি ও কবিগুরু হস্তশিল্প সমিতির সদস্যরা। মেলা নিয়ে জট কাটার ক্ষেত্রে এই বৈঠকের দিকেই তাকিয়ে তাঁরা।
গত দু'বছর করোনা পরিস্থিতির জেরে পূর্বপল্লির মাঠে পৌষমেলার আয়োজন করেনি বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। দু'বছরই জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে জেলা পরিষদের ডাকবাংলো ময়দানে হয়েছিল মেলা। এবার ২০২২ সালে করোনা পরিস্থিতি অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে থাকায় এবার ফের পূর্বপল্লির মাঠে মেলার আয়োজন করার কথা ভাবছে কর্তৃপক্ষ। কিন্তু পূর্বপল্লির মাঠ সংলগ্ন জলাশয় কচুরিপানা পূর্ণ থাকায় মেলা আয়োজনের ক্ষেত্রে বাধা পড়ে। এই পরিস্থিতিতে শান্তিনিকেতন ট্রাস্ট সাফ জানিয়ে দেয় জল ছাড়া মেলা আয়োজন করা সম্ভব নয়। এর থেকেই গণ্ডোগোলের সূত্রপাত।
আরও পড়ুন -
জেলের মধ্যে সুপারিনটেনডেন্টকে দিয়ে পদসেবা, আপ নেতা সত্যেন্দ্র জৈনের কাণ্ড দেখে তীব্র কটাক্ষ বিজেপির
হকার ইউনিয়ন ও পুলিশের মধ্যে মান্থলি সিস্টেম? নির্দিষ্ট পুলিশকর্মীদেরই দায়ী করলেন ফিরহাদ