জনপ্রিয় পর্যটন কেন্দ্র দিঘায় প্রতিদিনই পর্যটকদের ভিড় দেখা যায়। বহু মানুষ সমুদ্র উপভোগ করতে যান। কিন্তু দিঘার সমুদ্রে স্নান করতে গিয়ে অনেকেই বিপদে পড়েন। মধ্যমগ্রামের একটি পরিবারেই ঘনিয়ে এল চরম বিপদ।
এবার যাত্রীদের সুবিধার জন্য রাতেও দিঘা যাওয়ার বিশেষ ট্রেনের ব্যবস্থা করা হয়েছে।
এবার আর হোটেলের দাদাগিড়ি নয়। হোটেল ভাড়ার সমস্যা মেটাতে এবার উদ্যোগী হল দিঘা-শঙ্করপুর উন্নয়ন পর্ষদ।
পর্যটকদের ভিড় শুরু হওয়ার আগেই সৈকত শহরের পরিচ্ছন্নতায় জোর দিঘা প্রশাসনের।
সমুদ্র সৈকতে থিকথিকে ভিড়ের ছবি দেখা গেল ছুটির দিনে। হোটেলেও তিল ধারণের জায়গা নেই।
পুরীর ধাঁচেই জগন্নাথ মন্দির এবার দিঘায়। এই প্রকল্পে ১২৮ কোটি টাকা বরাদ্দ করলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্য়োপাধ্য়ায়।
কাঁকড়ায় অ্যালার্জির সমস্যা থাকার ফলেই সৌম্যদীপের মৃত্যু হয়েছে বলে অনুমান পরিবারের। তবে অস্বাভাবিত মৃত্যুর মামতা রুজু করে ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে দিঘা পুলিশ।