প্রধানমন্ত্রী মোদী বলেন, "আমরা সংস্কারের উপর জোর দিয়েছি সেইসাথে ত্রাণ, উদ্ধার ও পুনর্বাসনের উপর জোর দিয়েছি। আমরা এনডিআরএফকে আধুনিকীকরণ করেছি, এটিকে সারা দেশে সম্প্রসারিত করেছি।
ন্যাসকমের রিপোর্টে বলা হয়েছে স্টার্ট-আপ ইকোসিস্টেম ২০২০ -২০২১ সাল পর্যন্ত ক্রমবর্ধমান মূল্যায়নে প্রায় ২ গুণ বৃদ্ধি পেয়েছে। যার আনুমানিক মূল্য ৩২০-৩৩০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। মহামারির এই গুরুত্বপূর্ণ এই সেক্টরের বৃদ্ধিও ছিল চোখে পড়ার মত। স্টার্ট-আপ ইকোসিস্টেমে প্রায় ৬.৬ লক্ষ সরাসরি চাকরি পেয়েছে পরোক্ষ কর্মসংস্থান হয়েছে ৩৪.১ লক্ষেরও বেশি মানুষের।
সব স্টেকহোল্ডারদের সাথে একজোটে জেলাগুলিতে বিভিন্ন বিভাগের মাধ্যমে নানা প্রকল্পের সফল বাস্তবায়ন করাই লক্ষ্য কেন্দ্র সরকারের। প্রধানমন্ত্রী মোদীর নেতৃত্বে, সরকার সারা দেশে বৃদ্ধি ও উন্নয়নের অসামঞ্জস্যতা কাটিয়ে উঠতে ক্রমাগত বেশ কিছু পদক্ষেপ নিয়েছে।
সৈয়দ মোদী আন্তর্জাতিক ব্যাডমিন্টন টুর্নামেন্টে (Syed Modi International Badminton Tournament) দুরন্ত ফর্মে পিভি সিন্ধু (PV Sindhu)। দ্বিতী রাউন্ডের আমেরিকার (America)প্রতিপক্ষকে স্ট্রেট গেমে হারিয়ে প্রতিযোগিতার কোয়ার্টার ফাইনালে (Quarter Final)পৌছলেন ভারতীয় তারকা শাটলার (Indian Star Shuttler)।
বুধবার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী টুইট করে বলেন, 'তরুণ ও তরুণীরাই পথ দেখাচ্ছে ভারতকে। এটি একটু উৎসহজনক খবর। আসুন গতি বজায় রাখি। টিকা দেওয়া ও সমস্ত কোভিড সংক্রান্ত বিধি নিময়গুলি মেনে চলা অত্যান্ত গুরুত্বপূর্ণ। একসঙ্গে আমাদের এই মহামারির বিরুদ্ধে লড়াই করতে হবে।'
ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামের (World Economic Forum) ভার্চুয়াল মঞ্চ থেকে ভারতের উন্নতির কথা তুলে ধরলেন প্রধানমন্ত্রী (Prime Minister)নরেন্দ্র মোদী (Narendra Modi)। একইসঙ্গে বলেলেন এটাই ভারতে বিনিয়োগের সঠিক সময়।
নেতাজির জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে এখন থেকে প্রতি বছরই ২৪ জানুয়ারির পরিবর্তে ২৩ জানুয়ারি থেকে প্রজাতন্ত্র দিবস উদযাপন শুরু হবে। তা নজরে রেখেই বাংলার থিমের নাম দেওয়া হয়েছিল ‘নেতাজি ও আজাদহিন্দ বাহিনী’।
ভার্চুয়াল ইভেন্টটি ১৭ থেকে ২১ জানুয়ারি পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হবে। এতে জাপানের প্রধানমন্ত্রী কিশিদা ফুমিও সহ বিভিন্ন রাষ্ট্রপ্রধানও বক্তৃতা দেবেন বলে জানা গিয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী মোদীকে লেখা চিঠিতে, মমতা বলেন যে তিনি আগামী প্রজাতন্ত্র দিবসের প্যারেড থেকে পশ্চিমবঙ্গ সরকারের প্রস্তাবিত ট্যাবলো বাদ দেওয়ার কেন্দ্রের সিদ্ধান্তে গভীরভাবে হতবাক এবং আহত হয়েছেন।
করোনা পজিটিভিটির রেটে বর্তমানে গোটা দেশের মধ্যে শীর্ষস্থানে রয়েছে বাংলা। তাতে বাংলার পাশাপাশি উদ্বেগ বেড়েছে কেন্দ্র সরকারেরও।