হস্তরেখাবিদ্যা যে কোনও মানুষের অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যৎ সম্পর্কে সহজে বলা যায়। তারই মধ্যে রয়েছে মানুষের প্রেম জীবনও।
গ্রহ নক্ষত্রের পরিস্থিতি বিচার করে ব্যক্তির ভবিষ্যৎ নির্ধারণ করা যায় হাতের রেখা দিয়ে। শুধু রেখা নয় হাতের নানা চিহ্ন থেকেও বলে দেওয়া যায় কোনও ব্যক্তির অতীত বা ভবিষ্যৎ কী হতে পারে।
হাতের রেখা হিসেবে যদি এই দুটি চিহ্ন থাকে তাহলে তা সম্পদ আর যশের অর্থ বহন করে। একটি হল শঙ্খ , অন্যটি চক্র। দুটি খুব শুভ চিহ্ন হিসেবে দেখা হয়।
হস্তরেখা বিদ্যা অনুযায়ী কারও হাতে যদি চন্দ্র পর্বতের স্বস্তিক চিহ্ন থাকে তাহলে তা অত্যন্ত শুভ বলে মনে করা হয়। এই ধরনের চিহ্ন বিদেশ ভ্রমণের যোগ তৈরি করে।
তিল শাস্ত্র একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। শরীরের বিভিন্ন অংশ তিলে থাকার অর্থ বিভিন্ন রকম। কোনওটা শুভ। কোনও আবার অশুভ। হাতের তালুতে তিন থাকা বা তিলের অবস্থান একটি মানুষের জীবনে অনেক অর্থ বহন করে।
শুক্র পর্বতকে একজন ব্যক্তির জীবনে সুখ, সমৃদ্ধি, প্রেম, সম্পদ এবং বিলাসের কারণ হিসাবে বিবেচনা করা হয়। এমনভাবে বিশ্বাস করা হয় যে শুক্র পর্বত যদি কোনও ব্যক্তির হাতের তালুতে থাকে তবে এই জাতীয় ব্যক্তিদের জীবনে কখনও আর্থিক সমস্যায় পড়তে হয় না
নির্দিষ্ট রেখা এবং চিহ্নের উপস্থিতি ব্যক্তির সৌভাগ্য নির্দেশ করে। হস্তরেখা বিদ্যা অনুসারে এমন কিছু বিশেষ এবং বিরল রেখা রয়েছে যা খুব কম মানুষের হাতেই পাওয়া যায়। এটি বিশ্বাস করা হয় যে যাদের হাতে এই চিহ্নটি রয়েছে তারা তাদের জীবনে দুর্দান্ত উন্নতি অর্জন করে
আপনার হাতের তালুতে ভ্রমণ রেখা চন্দ্রের মধ্যে দিয়ে যায়। এটি পুরো করতল অতিক্রম করলে গুরু পর্বত পর্যন্ত যাবে। এই রেখা যেসব জাতক জাতিকার থাকে তাদের বিদেশ ভ্রমণের সুযোগ রয়েছে।