শনিবার শীতের শুরুতেই রাজ্যের রাজনৈতিক উত্তাপ কয়েক গুণ বাড়িয়ে দিয়েছিলেন রাজ্যের যুযুধান দুই নেতা শুভেন্দু অধিকারী ও অভিষেক বন্দ্য়োপাধ্যায়। তাঁরা দুটি সভা থেকে একে অপরকে নিশানা করেন।
এলাকার শাসক-বিরোধী গোষ্ঠীর অভিযোগ, নাড়ুয়াভিলা গ্রামের ওই তৃণমূল নেতার বাড়িতে বোমা বাঁধার কাজ চলছিল। সবথেকে উল্লেখযোগ্য বিষয় হল, নিহত তিন জনের দেহ এখনও খুঁজেই পাওয়া যায়নি।
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় রাজ্যের কুটির শিল্প ও হস্তশিল্পকে তুলে ধরতে মরিয়া চেষ্টা করছেন। রাজ্যের বেকার তরুণ তরুণীদের এই শিল্পের সঙ্গে যুক্ত হওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন। হস্তশিল্পের মাধ্যমে কর্মসংস্থানের কথাও তিনি বলেছেন।
গত ১৩ সেপ্টেম্বর বিজেপির নবান্ন অভিযানের সময় পুলিশের সঙ্গে খন্ডযুদ্ধ বাঁধে বিজেপি কর্মীদের। নবান্ন অভিযানকে কেন্দ্র করে ধুন্ধুমার বাঁধে শহরে। ঘটনায় আহত হন বেশ কিছু পুলিশ কর্মীও।
পঞ্চায়েত নির্বাচনের রণনীতির কৌশল পরিকল্পনায় ব্যস্ত তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় .চোখের অস্ত্রোপচার সেরে ফিরেই আমতলায় দলীয় কার্যালয়ে যাবেন অভিষেক
গ্রিন করিডরের আওতায় চলে এলেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় এবং আলাপন বন্দ্যোপাধ্যায়। যদিও, গ্রিন করিডরের আওতায় থাকা ১৫ জন ভিআইপি-র তুলনায় আরও অনেক নেতা-মন্ত্রী যে এই সুবিধা নেবেন না- এমন গ্যারান্টি কলকাতা পুলিশ কিন্তু দিতে পারছে না।
মঙ্গলবার তাঁকে দেখা গেল কালীঘাটের মন্দিরে পুজো দিতে। মঙ্গলবার সন্ধে সাতটা নাগাদ কালীঘাট মন্দিরের ভিতর প্রবেশ করেন তিনি। প্রায় মিনিট তেরো কালীঘাট মন্দিরের ভিতরে ছিলেন তিনি।
সব জল্পনার অবসান। মমতার বাড়ির কালীপুজোয় পরিবারের বাকি সদস্যদের সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন তৃণমূল নেতা অভিষেক বন্দ্যোপাধ্য়ায়। চোখ ঢাকা ছিল কালো চশমাতে।
‘‘যেসমস্ত অমানবিক মানুষ অভিষেকের চোখের চিকিৎসা এবং অস্ত্রোপচার নিয়ে সমালোচনা করছিলেন, তাঁদের ওঁর চোখের অবস্থা দেখা উচিত,” টুইটারে লিখলেন কুণাল ঘোষ। তাড়াতাড়ি ফিরে আসুন, আশাবাদী রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায়।
“আমার সামনে যদি কেউ পুলিশের গাড়িতে আগুন লাগিয়ে দিত, পুলিশকে মারত, আমি (নিজের কপালে আঙুল ঠেকিয়ে) তাদের মাথায় শ্যুট করতাম।’’ অভিষেকের এই মন্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদারের অভিযোগের সারবত্তা নেই, জানাল কলকাতা পুলিশ।