ভারতীয় সেনার হাতে নিহত তিন জঙ্গি। জম্মু-কাশ্মীরের বারামুলায় ঘটেছে ঘটনাটি। ভারতীয় সেনার পক্ষে অভিযোগ করা হয়েছে জঙ্গিরা গোপনে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখা অতিক্রম করার চেষ্টা করছিল।
চেকপোস্টে মোতায়েন সেনারা উরি থেকে দুই সন্দেহভাজন ব্যক্তিকে আটক করেছে। তাদের কাছ থেকে দুটি পিস্তল, পাঁচটি হাতবোমা ও অন্যান্য সামগ্রী উদ্ধার করা হয়েছে। আধিকারিকরা বলছেন, বিষয়টি নিয়ে তদন্ত চলছে।
সেনাবাহিনীর ১৯ রাষ্ট্রীয় রাইফেল ইউনিটের কমান্ডিং অফিসার কর্নেল মনপ্রীত সিং, কম্পানি কমান্ডার মেজর আশিস ধৌনচাক এবং জম্মু ও কাশ্মীর পুলিশের ডিএসপি হুমায়ুন মুজাম্মিল ভাট এনকাউন্টারে শহিদ হন।
পাহাড়ের গভীর জঙ্গলের মধ্যে জঙ্গিদের সাথে লড়াই হলেও জখম হওয়া সেনা ও পুলিশ আধিকারিককে উদ্ধার করে সেখান থেকে বের করে আনতে সফল হয় ভারতীয় সেনা। কিন্তু, তাঁদের আঘাত এতটাই বেশি ছিল যে, শেষ পর্যন্ত রক্ষা করা যায়নি।
পুলিশ অফিসারের মতে, রাজ্য তদন্ত সংস্থা (এসআইএ) গুপ্তচর, অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি) থেকে গোয়েন্দাদের সহায়তায়, কয়েক মাস ধরে চুপচাপ কাজ করে, প্রায় তিন দশক পর সন্ত্রাসবাদী এবং বিশৃঙ্খলামূলক কার্যকলাপ (প্রতিরোধ) আইনের মামলায় আটজনকে গ্রেপ্তার করেছে
৩৭০ ধারার বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টে পিটিশন দায়ের করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার শীর্ষ আদালতে এ নিয়ে শুনানির ১৩তম দিন ছিল। কেন্দ্রের তরফে সুপ্রিম কোর্টে পৌঁছন অ্যাটর্নি জেনারেল আর ভেঙ্কটরামানি।
লেফটেন্যান্ট কর্নেল বার্টওয়াল বলেছেন যে অত্যাধুনিক সেন্সর এবং সিসিটিভি ক্যামেরা থেকে পালানো খুব কঠিন, কারণ তারা সামান্য নড়াচড়া ধরলে এবং অবিলম্বে নিয়ন্ত্রণ কেন্দ্রে একটি সতর্কতা পাঠায়।
পিডিপির একটি সমাবেশের জন্য অনুমতি দেওয়া হয়নি, অথচ বিজেপির পর পর দুটি সমাবেশের জন্য অনুমতি দেওয়া হয়েছে বলে পক্ষপাতিত্বের অভিযোগ তুলেছেন মেহবুবা মুফতি।
ভারতীয় উপমহাদেশে আল কায়েদার (একিউআইএস) ২০০ জন জঙ্গি রয়েছে এবং ওসামা মেহমুদ তাদের প্রধান। আল-কায়েদা এবং ইসলামিক স্টেটের কার্যকলাপ সম্পর্কে এই প্রতিবেদনটি রাষ্ট্রসঙ্ঘের নিরাপত্তা পরিষদ দ্বারা বার্ষিক ২৫ জুলাই,২০২৩- এ প্রকাশিত হয়েছে।
তিন বোন জম্মু ও কাশ্মীরের একটি মধ্যবিত্ত পরিবারের সন্তান। একই সঙ্গে তারা বেড়ে উঠেছে। স্কুলেও যেত একই সঙ্গে।