সংক্ষিপ্ত

শুক্রবার জম্মু ও কাশ্মীরের কিশতওয়ার জেলায় ৩.২ মাত্রার ভূমিকম্প আঘাত হেনেছে, এনসিএস জানিয়েছে। ন্যাশনাল সেন্টার ফর সিসমোলজির মতে, ১১.০১ মিনিটে ১০ কিলোমিটার গভীরে ভূমিকম্পটি ঘটে।

পরপর দুদিন ভূমিকম্পের তীব্রতায় কাঁপল জম্মু কাশ্মীর। শনিবারের পর রবিবারও সাত সকালে জম্মু কাশ্মীরের কিশতওয়ারে কেঁপে ওঠে মাটি। ন্যাশনাল সেন্টার ফর সিসমোলজি (এনসিএস) জানিয়েছে, রবিবার সকালে জম্মু ও কাশ্মীরের কিশতওয়ার জেলায় ৩.৫ মাত্রার ভূমিকম্প আঘাত হেনেছে।

ন্যাশনাল সেন্টার ফর সিসমোলজির মতে, মধ্যরাত ২.৫০ মিনিটে ভূমি কম্প হয়। মাটি থেকে প্রায় ১০ কিলোমিটার গভীরে ভূমিকম্পটি ঘটে। ন্যাশনাল সেন্টার ফর সিসমোলজি (NCS) ) পোস্ট করেছে যে ৩.৫ মাত্রার তীব্রতার ভূমিকম্প: ৭ই এপ্রিল ঘটে। অক্ষাংশ: ৩৩.৩৪ এবং দ্রাঘিমাংশ: ৭৬.৬৬ গভীরতা: ১০ কিমি, এলাকা: কিশতওয়ার, জম্মু ও কাশ্মীর,"

গতকালও ভূমিকম্প হয়

ন্যাশনাল সেন্টার ফর সিসমোলজি (এনসিএস) জানিয়েছে যে এর আগে ৬ মার্চ জম্মু ও কাশ্মীরের কিশতওয়ার জেলায় ৩.৮ মাত্রার ভূমিকম্প হয়েছিল। পোস্ট করা হয়েছে "৩.৮ তীব্রতার ভূমিকম্প ঘটেছে ৬ই এপ্রিল দুপুর ২.৫৩ মিনিটে অক্ষাংশ: ৩৩.৩৩ এবং দ্রাঘিমাংশ: ৭৬.৭৩, গভীরতা: ৫ কিমি, এলাকা: কিশতওয়ার, জম্মু ও কাশ্মীর,"

এদিকে, শুক্রবার জম্মু ও কাশ্মীরের কিশতওয়ার জেলায় ৩.২ মাত্রার ভূমিকম্প আঘাত হেনেছে, এনসিএস জানিয়েছে। ন্যাশনাল সেন্টার ফর সিসমোলজির মতে, ১১.০১ মিনিটে ১০ কিলোমিটার গভীরে ভূমিকম্পটি ঘটে।

জেনে নিন ভূমিকম্পের কারণ কী

আমাদের পৃথিবী মাটির চার স্তর দিয়ে তৈরি। এই চারটি প্লেটকে বলা হয় ইনার কোর, আউটার কোর, ম্যান্টেল এবং ক্রাস্ট এবং আপার ম্যান্টেল কোর। এই ৫০ কিমি পুরু স্তরগুলি অনেক অংশে বিভক্ত। যা টেকটোনিক প্লেট নামে পরিচিত। পৃথিবীর অভ্যন্তরে উপস্থিত সাতটি প্লেট ক্রমাগত চলতে থাকে। এই সময় এই প্লেটগুলি একে অপরের সাথে সংঘর্ষ হয়। এই সংঘর্ষের ফলে উৎপন্ন শক্তি যখন পৃথিবী থেকে বেরিয়ে আসতে শুরু করে, তখন ভূমিকম্পের কম্পন অনুভূত হয়। ভূমিকম্পের কেন্দ্রস্থল হল সেই জায়গা যার ঠিক নীচে প্লেটগুলির নড়াচড়া হয়। এই স্থানেই ভূমিকম্পের কম্পন সবচেয়ে বেশি অনুভূত হয়।

আরও খবরের জন্য চোখ রাখুন এশিয়ানেট নিউজ বাংলার হোয়াটসঅ্যাপ চ্যানেলে, ক্লিক করুন এখানে।