বুধবার কলকাতা হাই কোর্ট অবশ্য নির্দিষ্ট করে তৃণমূল সরকারের কথা বলেনি। আদালত জানিয়েছে, ২০১০ সালের পরে জারি হওয়া সমস্ত ওবিসি সার্টিফিকেট বাতিল করা হবে। ঘটনাচক্রে ২০১১ সাল থেকে রাজ্যে ক্ষমতায় এসেছে তৃণমূল কংগ্রেস।
চলতি বছরের শুরুতেই সন্দেশখালি ইস্যুতে উত্তাল গোটা রাজ্য। যার আঁচ পড়েছিল দেশেও। এবার সেই সন্দেশখালি ইস্যুতেই মুখ খুলেছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
গতকাল মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে একহাত নেন অভিজিৎ। তমলুকের পদ্ম প্রার্থী বলেন, ‘তোমার হাতে ৮ লাখ টাকা দিলে একখানা চাকরি দাও। ১০ লাখ গুঁজে দিলে আবার অন্য দেশে রেশন হাওয়া হয়ে যায়। এদেশে রেশন থাকেই না। তোমার দর ১০ লাখ কেন?’
বিজপি ক্ষমতায় আছে বলে গায়ের জোরে জেলাশাসক বদলেছিল, পুলিশ সুপার বদলে ছিল। আইসি বদলেছিল। আর ভোট হয়ে যাওয়ার পরে লোডশেডিং করে দিয়ে রেজাল্ট পাল্টে দিয়েছিল।
বাড়ছে বেকারত্ব। এই অবস্থায় সামনে আসে নিয়োগ দুর্নীতি। আরও জ্বালা বাড়ে মানুষের। চাকরি হারা হন ২৬ হাজার যুবক যুবতী। এবার বেকার
দলের নেতা কর্মীদের তিনি রীতিমত থাপ্পড় মেরে তাড়িয়ে দেবে বলে হুমকি দিলেন! মমতার এ হেন মূর্তিতে থরহরি কম্প সবাই। কিন্তু কী এমন হল, যে ক্ষেপে গেলেন তৃণমূল নেত্রী! জানুন কী হয়েছিল তখন।
কলকাতা পুলিশ এক্স ব্যবহারকারী @SoldierSaffron7 এবং @Shalendervoiceকে সতর্ত করেছে। বলেছে, দ্রুত দুই ব্যবহারকারীর নাম, বাসস্থান আর পরিচয় প্রকাশ করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
মোদী জানিয়েছিলেন ‘শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতিতে বহু যোগ্য চাকরিপ্রার্থী সমস্যায় পড়েছে। ওই সকল যোগ্য প্রার্থীকে কীভাবে সাহায্য করা যায় সেটা দেখার জন্য আমি বাংলার বিজেপি সভাপতিকে বলেছি। একটা লিগাল সেল এবং একটা সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম তৈরির কথা বলেছি’।
ভিডিও ফুটেজে যা দেখা যাচ্ছে তা হল গাড়ি থেকে নেমে মমতা সুস্থভাবেই হেলিকপ্টারের দিকে এগিয়ে যান। সিঁড়ি দিয়ে ওপরে উঠে যান। সেখানেই পড়ে যান।
চাকরিহারাদের মধ্যে এমন অনেকেই রয়েছেন যারা বিভিন্ন জায়গা থেকে লোন নিয়ে বসে রয়েছেন। এই সব চাকরিহারাদের পাশে দাঁড়িয়ে রাজ্য সরকার ইতিমধ্যেই সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছে।