কেউ লিখেছে মাকে হারানোর কথা। কেউ বাবার আর্থিক সামর্থের কথা, কেউ বা মনের ইচ্ছে পূরণ না হওয়ার কথা। মুখ ফুটে বলতে না পারা চাপা কষ্টই যেন বেরিইয়ে এল স্কুলের ড্রপবক্সের চিরকুটে।
শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় নয়া মোড়। পার্থ চট্টোপাধ্যায় ও মানিক ভট্টাচার্যের যোগসাজশেই হয়েছে দুর্নীতি।
৪৯-এ পা দিলেন রূপম ইসলাম। গতকাল রাত থেকেই শুরু হয়ে গেছে ধামাকাদার সেলিব্রেশন। প্রিয় রকস্টারকে শুভেচ্ছায় ভরে দিয়েছেন অনুরাগীরা।
আনন্দে মাতলেন শুভেন্দু অধিকারীর ভাই সৌমেন্দু। নির্বাচনের শেষে ফুলের মালা পরিয়ে মিষ্টিমুখ করে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করতে দেখা যায় গেরুয়া শিবিরের সমর্থকদের।
স্কুল শিক্ষক নিয়োগ-কাণ্ডে জামিনের আবেদন নাকট পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের। সিবিআই-এর বিশেষ আদালত ২২ ডিসেম্বর পর্যন্ত তাঁকে জেল হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছে।
শিক্ষার মানের ব্যাপক অবনমন ঘটেছে এবং সরকারি বিদ্যালয়গুলো দীর্ঘদিন ছাত্রছাত্রীর অভাবে ধুঁকছে। তাই বিধানসভায় শিক্ষামন্ত্রী কম ছাত্র-ছাত্রী বিশিষ্ট বিদ্যালয়গুলোকে মার্জ করবার কথা ঘোষণা করেছেন বলে অভিযোগ করছে শিক্ষক সমিতি।
শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় আরও বিপাকে মানিক ভট্টাচার্য। ৭ কোটিরও বেশি ব্যাঙ্ক আমানত ও এফডি যুক্ত করেছে ইডি তার মামলার সঙ্গে। ইডির অনুমান এই টাকা শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি মামলা থেকেই এসেছে।
স্কুল শিক্ষক দুর্নীতি নিয়ে বিধানসভায় আলোচনা করতে চেয়েছিল বিজেপি। কিন্তু তাতে রাজি হয়নি স্পিকার। প্রতিবাদে ওয়াকআউট করে বিজেপি। ধর্নায় দেয় শুভেন্দু অধিকারীরা।
নিয়ম অনুযায়ী অফলাইনে রেজিস্ট্রেশনের অনুমোদন দেওয়ার ক্ষমতা ছিল কেবলমাত্র পর্ষদ সভাপতির হাতেই । এই ক্ষমতাকেই হয়তো দুর্নীতির ক্ষেত্রে হাতিয়ার করতেন মানিক ভট্টাচার্য।
পরেশ অধিকারীটে টানা জেরা করছে ইডি। মেয়েকে বেআইনি চাকরি করে দেওয়ার পিছনে আর কার হাত ছিল জানতেই তাঁকে জেরা করা হচ্ছে বলে সূত্রের খবর।