একজন ব্যক্তি এই সমস্যার পিছনে কারণ বুঝতে পারেন না। যেখানে বাস্তু দোষ এর পিছনে দায়ী হতে পারে। বাড়ির ভুল বাস্তুও আর্থিক ক্ষতি করে এবং ঋণ বাড়ায়। আসুন জেনে নিই এমনই কিছু বাস্তু দোষ যা ঘৃণার কারণ হয়ে দাঁড়ায়।
কে ঋণের বোঝা পছন্দ করবে, কিন্তু বেশিরভাগ মানুষই এমন, যারা প্রতি মাসে কিছু না কিছুর জন্য ইএমআই দিচ্ছেন। কিন্তু অনেক সময় পরিস্থিতি এমন হয়ে দাঁড়ায় যে ঋণের ভারে চাপা পড়ে যায় মানুষ। এর পেছনেও বারবার অর্থ নাশ, লোকসান, অর্থ সংকট, আয়ের অভাবের মতো কারণও রয়েছে। কখনও কখনও একজন ব্যক্তি এই সমস্যার পিছনে কারণ বুঝতে পারেন না। যেখানে বাস্তু দোষ এর পিছনে দায়ী হতে পারে। বাড়ির ভুল বাস্তুও আর্থিক ক্ষতি করে এবং ঋণ বাড়ায়। আসুন জেনে নিই এমনই কিছু বাস্তু দোষ যা ঘৃণার কারণ হয়ে দাঁড়ায়।
এই বাস্তু দোষ ঋণ বাড়ায়
বাড়ির উত্তর-পূর্ব দিকে অর্থাৎ উত্তর-পূর্ব দিকে বাস্তু দোষ থাকলে ঋণ বাড়ে। এই দোষ বাড়ির প্রধানকে শেয়ার বাজার, জুয়া, লটারি থেকে টাকা রোজগারের লোভে ফাঁদে ফেলে অন্যায় কাজ করে এবং ব্যক্তি ঋণে ডুবে যায়।
যদি উত্তর-পশ্চিম দিকে অর্থাৎ উত্তর-পশ্চিম দিকে বাস্তু ত্রুটি থাকে, তবে ব্যক্তি কোনও কারণ ছাড়াই ঋণের জালে আটকা পড়েন। সে অজান্তেই কিছু ভুল করে, যা ভবিষ্যতে তার আর্থিক অবস্থার উপর প্রভাব ফেলে। এদিক সেদিক বাড়ির প্রধানের শয়নকক্ষ থাকাও তাকে ব্যবসায় ক্ষতি করে।
একইভাবে, দক্ষিণ-পূর্ব দিকের বাস্তু দোষ ব্যয় বৃদ্ধি করে, যা মেটানোর জন্য ব্যক্তি ঋণ নেওয়া শুরু করে এবং তারপরে খুব কমই তা থেকে পুনরুদ্ধার করে। এ ধরনের মানুষ ঋণের কারণে সম্মানহানিও করে।
বাস্তু মতে, বাড়ির প্রধানের শয়নকক্ষ পশ্চিম দিকে থাকলে ব্যবসায় ক্ষতি হয়, যার কারণে ঋণ নেওয়ার পরিস্থিতি তৈরি হয়।
বাড়ির দক্ষিণ-পশ্চিম অংশে তৈরি বাথরুমও ঘৃণার কারণ হয়ে দাঁড়ায়, তাই বাথরুমে সামুদ্রিক লবণে ভরা একটি কাঁচের বাটি রাখা ভালো হবে এবং সময়ে সময়ে লবণ পরিবর্তন করতে থাকুন।
রাতে রান্নাঘর নোংরা রেখে বা ময়লা বাসন রাখলে ঘৃণা বাড়ে এবং দারিদ্র্য আসে।
আরও পড়ুন- কেদারনাথ ধাম যাচ্ছেন, তবে যাত্রার সময় এই বিষয়গুলি অবশ্যই মনে রাখুন
আরও পড়ুন- সরকারি চাকরি পেতে চান, তবে অবশ্যই 'লাল কিতাব'-এর এই নিয়মগুলি মনে রাখুন
আরও পড়ুন- বাড়ির মূল দরজায় রাখুন এই ৬টি জিনিস, বাড়িতে সুখ-সমৃদ্ধি আসবেই
দ্রুত ঋণ পরিশোধ
আপনি যদি দেনা হয়ে থাকেন তবে প্রতিটি কিস্তি বা কমপক্ষে প্রথম কিস্তি মঙ্গলবার পরিশোধ করার চেষ্টা করুন। এতে করে ঋণ দ্রুত পরিশোধ হয়ে যায়। এছাড়াও, মঙ্গলবার হনুমানকে সিঁদুর অর্পণ করলে ঋণ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।