'অশালীন' পোশাক পরেছেন অদ্রিজা, এই ভুল ভাবনায় বিতর্ক নেটদুনিয়ায়

  • কালো অফ শোল্ডার পোশাকে অদ্রিজা রায়
  • ড্রেসে তৈরি হল বিতর্ক
  • বক্ষযুগলের অর্ধকাংশ কি দেখা যাচ্ছে
  • এই ভাবনাতেই নানা মতামত নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়ল নেটিজেনরা

Asianet News Bangla | Published : Sep 26, 2020 3:38 PM IST

টেলি এবং টলি অভিনেত্রী অদ্রিজা রায়ের গ্ল্যামারে কুপোকাত গোটা নেটদুনিয়া। তবে এবারে উঠল বিতর্কের ঝড়। কালো রঙের অফ শোল্ডার ড্রেসে দেখা গিয়েছে তাঁকে। পোশাকটি তেমন রিভিলিং নয়। তবে বক্ষযুগলের কাছে কাপড়ের অংশটির রঙের জন্য একাধিক নেটিজেনরা ভুল ভেবে বসে যে অদ্রিজা কোনও অন্তর্বাস পরেননি। যদিও তেমনটা একেবারেই নয়। পোশাকের রঙের জন্যই এমনটা মনে হতে থাকে সকলের। ইতিমধ্যেই তাঁকে ট্রোল এবং কটাক্ষ করা শুরু হলে তাঁর ভক্তরা এগিয়ে সমর্থন করতে। 

আরও পড়ুনঃশ্যুটিংয়ের ফাঁকে নিজের ভ্যানিটি ভ্যানে ড্রাগস নিতেন সুশান্ত, জেরায় মুখ খুললেন সারা-শ্রদ্ধা

প্রসঙ্গত, নিয়মিত জিমে গিয়ে অথবা বাড়িতেই নিজেদের শরীর নিয়ে যথেষ্ট ওয়াকিবহল হয়ে উঠেছেন প্রত্যেকেই। তেমনই ছোটপর্দার কয়েকজন অভিনেত্রীদের মধ্যে অদ্রিজা রায়ের নাম। টেলিভিশন ছাড়াও বড়পর্দাতেও কাজ করেছেন তিনি। তবে ছোটপর্দায় কাজ করেই তাঁর জনপ্রিয়তা ছুঁয়েছে আকাশ। শুভশ্রী গঙ্গোপাধ্যায় এবং পরিচালক রাজ চক্রবর্তীর অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ মহলের মধ্যে পড়েন অদ্রিজা। তাঁদের কথায়, অদ্রিজা হলেন বিশাল বড় ফুডি। অর্থাৎ তিনি সাংঘাতিক খাওয়া দাওয়া করতে ভালবাসেন। অথচ তাঁর চেহারায় খাদ্যরসিক হওয়ার লেশমাত্র নেই। বরং রীতিমত ফিট অ্যান্ড ফাইন তিনি। 

আরও পড়ুনঃমাধুরীর পর এবার ঐশ্বর্যকে টেক্কা মনামীর, 'মন মোহিনী' হয়ে উঠলেন টলি সুন্দরী

আরও পড়ুনঃটলিপাড়ার নতুন জুটি অঙ্কুশ-ঋতাভরী, F.I.R-এর জন্য প্রস্তুত ভক্তরা

শুভশ্রী ও রাজের কথায়, অদ্রিজা এক হাঁড়ি ভাত, বারোটা রুটি থেকে শুরু করে খেয়ে নিতে পারেন সাতটা পারষে মাছও। এখানেই শেষ নয়। ছিপছিপে চেহারা নিয়ে অদ্রিজা কোনও ভারী মানুষকেও তুলে নিতে পারেন। দাদাগিরির মঞ্চে এসে শুভেশ্রীকে দুহাতে তুলে কয়েক পাক ঘুরিয়েছিলেন। তাতেও তিনি হাঁপিয়ে যাননি। সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায় অদ্রিজার এই রূপে রীতিমত অবাক হয়েছিল। অদ্রিজা এই শক্তি অর্জন করেছেন সম্পূর্ণ নিজের শরীরচর্চা থেকে। যার জেরে তিনি এখন রীতিমত টোনড। প্রায়সই সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করেন নিজের হট অবতারের ছবি।   
 

Share this article
click me!