'বুলাদির শিবরাত্রি', ধর্মীয় ভাবাবেগের কোপে বিতর্কিত টুইটের দায় এড়ালেন বাঙালি কন্যা সায়নী

  •  সায়নী ঘোষ এবং তথাগত ঘোষের টুইট যুদ্ধ আইনি মোড় নিয়েছে
  •  সায়নীর বিরুদ্ধে রবীন্দ্র সরোবর থানায় এফআইআর দায়ের করেছেন তথাগত রায়
  •  কোনওভাবেই ধর্মীয় ভাবাবেগের আঘাত করতে চাননি বলেই দাবি করেছেন অভিনেত্রী
  •  বিতর্কের মাঝেই টুইটের দায় এড়ালেন অভিনেত্রী সায়নী

Asianet News Bangla | Published : Jan 18, 2021 7:56 AM IST / Updated: Jan 18 2021, 01:30 PM IST

 

সময় যত এগোচ্ছে ততই যেন সোশ্যাল মিডিয়ায় তরজা বেড়েই চলেছে। ইতিমধ্যেই টলিপাড়ার স্বনামধন্য অভিনেত্রী সায়নী ঘোষ এবং তথাগত ঘোষের টুইট যুদ্ধ আইনি মোড় নিয়েছে। অভিনেত্রীর বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করা হয়েছে। একের পর এক টুইট বিতর্কে উত্তাল সোশ্যাল মিডিয়ার পাতা। কোনওভাবেই ধর্মীয় ভাবাবেগের আঘাত করতে চাননি বলেই দাবি করেছেন অভিনেত্রী। বিতর্কের মাঝেই টুইটের দায় এড়ালেন অভিনেত্রী সায়নী।

আরও পড়ুন-Big Size 'নিতম্ব-স্তনযুগল' খান পূত্রবধূর আইকন, ফ্যাশনিস্তা মালাইকার উষ্ণতায় বুঁদ পরিবারও...

 

 

অভিনেত্রী সায়নীর বিরুদ্ধে রবীন্দ্র সরোবর থানায় এফআইআর দায়ের করেছেন মেঘালয়ের প্রাক্তন রাজ্যপাল তথাগত রায়। এবং অভিযোগপত্রের ছবিও টুইট করেছেন তিনি। তারপর  সেই যুদ্ধে নামেন অভিনেত্রী স্বয়ং। নিজের ধর্মকে কোনওভাবেই আঘাত করতে চাননি বলেই দাবি করেছেন সায়নী। অভিনেত্রী আরও জানিয়েছেন, ২০১৫ সালে অ্যাকাউন্ট হ্যাক হয়ে যায় তার। তখনই এটি পোস্ট করা হয়েছিল। পরে নজরে আসা মাত্রই তিনি পোস্ট ডিলিট করে দেন। এবং সেই সময় পোস্টটির তীব্র নিন্দা করে দুঃখপ্রকাশ করেন অভিনেত্রী সায়নী।

 


সম্প্রতি টেলিভিশনের একটি অনুষ্ঠানে অংশ নেন অভিনেত্রী সায়নী। এবং সেখানেই বাঙালিয়ানা নিয়ে মন্তব্য করে বাক-বিতন্ডায় জড়িয়ে পড়েছেন অভিনেত্রী। তার মন্তব্য নিয়ে শুরু হয়েছে চর্চা। প্রায় ৫ বছর আগে সায়নী ঘোষের টুইটার থেকে করা একটি টুইট নিয়ে বিতর্ক আরও জোরালো হয়েছে। টুইটে দেখা গিয়েছে, এইডস-এর বিজ্ঞাপনের জন্য ম্যাসকট বুলাদি। এবং সেখানে শিবলিঙ্গের মাথায় কন্ডোম পরাচ্ছেন বুলা দি। পোস্টের ক্যাপশনে লেখা 'বুলাদির শিবরাত্রি। এর থেকে বেশি কার্যকরী হতে পারে না ঈশ্বর।' মুহূর্তের মধ্যে এই টুইট নিয়ে শোরগোল শুরু হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। এই টুইটটি হিন্দু ধর্মের পবিত্রতা নষ্ট করেছে বলেই অভিযোগ করেন বিজেপি নেতা তথাগত রায়। তারপরই বাড়তে থাকে টুইট যুদ্ধ।


 

Share this article
click me!