সবেমাত্র মানুষ ভাবতে শুরু করেছেন, পরিস্থিতি বোধহয় এবার হাতের মুঠোয়। করণা কে বশে আনা সম্ভব হয়েছে। ঠিকই খেলে কখন খেলে কিভাবে কি করলে কতটা সতর্ক থাকলে এই করোনাকে দমিয়ে রাখা যায় তা মানুষ জেনেছিল। পাশাপাশি বেড়েছিল সাহস, বেশ সতর্কতা ভুল করোনাকে উপেক্ষা করে চলতে থাকে মানুষের পথে-ঘাটে আনাগোনা।
এরই মাঝে দেশের বুকে আছে পরে দ্বিতীয় ঢেউ। লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়তে থাকে করোনা সংক্রমনের সংখ্যা। আগামী কয়েক দিনেই 24 ঘন্টায় সংক্রমনের সংখ্যা ছবি তিন লাখ। ভয়ঙ্কর পরিস্থিতিতে সকলকেই সতর্ক থাকার নির্দেশ দেওয়া হচ্ছে। তবে লকডাউন এখনই নয়, যার জেরে মানুষকে সতর্ক করো হয়ে উঠেছে বেজায় কঠিন।
অন্যদিকে পরিস্থিতির দিকে নজর দিয়ে আবারো মাথায় হাত সিনেমা হলের মালিক গুলোর। গতবছর লকডাউন এর জেরে বন্ধ হয়েছিল সিনেমা হল। বন্ধ হয়েছিল ছবির শুটিং। অধিকাংশ মানুষই মুখ ফিরিয়ে ছিল প্রেক্ষাগৃহ থেকে। কয়েক মাস যেতে না যেতেই 50% আসন নিয়ে শুরু হয়েছিল আবার সিনেমা। তাতে খুব একটা দর্শক সিনেমা হলে ফেরেনি।
বছর ঘুরতেই একের পর এক ছবি মুক্তির দিন স্থির হয়। 100% সিট খোলা হয়। কিন্তু কলনা দ্বিতীয় ধাক্কায় আবারো সিনেমা হল বন্ধের সিদ্ধান্ত নিলেন কলকাতার মালিকেরা। সামনে সব বড় ছবির মুক্তির দিন পিছিয়ে গিয়েছে। তবে এই তালিকে সব সিনেমা হলগুলো নেই, বসুশ্রী নবীনা সিনেমা হল আপাতত খোলা। তবে অধিকাংশ সিনেমা হলে আবার বন্ধের সিদ্ধান্ত নিল কলকাতার মালিকের।