অপমানে কি মুখ ফেরাচ্ছেন প্রসেনজিৎ, দুরত্ব তৈরি হচ্ছে মমতার সঙ্গে

  • রাত শেষ হতে না হতেই ২৫ তম কলকাতা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবের শুভারম্ভ
  • প্রাক্তন চেয়ারম্যান প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়ের উপস্থিতি নিয়ে প্রশ্ন উঠছে নানা মহলে
  • প্রসেনজিতের পরিবর্তে এবছরে চেয়ারম্যান হিসেবে রাজ  চক্রবর্তীর নাম উঠে এসেছে
  • সব কিছুকে উপেক্ষা করেই উৎসবে চমক আনার প্রস্তুতিতে মেতেছেন রাজ।

Riya Das | Published : Nov 7, 2019 9:30 AM IST

চলছে শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি। আর মাত্র কয়েকঘন্টার অপেক্ষা। রাত শেষ হতে না হতেই ২৫ তম কলকাতা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবের শুভারম্ভ।  উদ্ধোধনী অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হতে চলেছে নেতাজী ইন্ডোর স্টেডিয়ামে। আর উদ্ধোধনী অনুষ্ঠান মানেই তারকার মেলা। অমিতাভ থেকে শুরু করে উক্ত অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবেন শাহরুখ, জয়া বচ্চন, রাখি, গুলজার সহ টলিপাড়ায় একাধিক উজ্জ্বল নক্ষত্ররা। সবার উপস্থিতির মাঝে প্রশ্ন উঠছে প্রাক্তন চেয়ারম্যান প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়ের উপস্থিতি নিয়ে।

আরও পড়ুন-৫২ টি সিনেমার পর ১৪ বছরের বিরতি, জানুন ঋতুপর্ণা-প্রসেনজিতের সম্পর্কের অজানা কাহিনি...

টলিপাড়ায় স্বনামধন্য অভিনেতা প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়। প্রসেনজিতের পরিবর্তে এবছরে চেয়ারম্যান হিসেবে রাজ  চক্রবর্তীর নাম উঠে এসেছে। তার নাম ঘোষণা হওয়ার পর থেকেই  বহু জলঘোলা হয়েছে।  তবে এ সব কিছুকে উপেক্ষা করেই উৎসবে চমক আনার প্রস্তুতিতে মেতেছেন রাজ। এবছরও উদ্ধোধনী অনুষ্ঠানের নিমন্ত্রণ গেছে প্রসেনজিতের কাছে। কিন্তু একটাই প্রশ্ন মাথায় ঘুরপাক খাচ্ছে,  তিনি কি সেখানে আসছেন? প্রশ্নের উত্তরে প্রসেনজিৎ জানিয়েছেন, 'আমন্ত্রণ পেয়েছি। কিন্তু থাকতে পারব কিনা জানি না। সময় পেল নিশ্চয়ই যাব'।

আরও পড়ুন-বাংলা ছবির রিমেকের ঢল দক্ষিণে, ভিঞ্চিদা পর এবার পরিণীতা...

 আপাতত মুম্বাইয়ে একটা শ্যুট নিয়ে এখন ব্যস্ত রয়েছেন অভিনেতা।  এই প্রশ্নের উত্তরেই তিনি যেন সবটা বুঝিয়ে দিয়েছেন। সমালোচকরা ইতিমধ্যেই বলতে শুরু করে দিয়েছেন তবে কি মান অভিমান এখনও ভোলেননি অভিনেতা? যদিও বিষয়টি খুবই স্বাভাবিক। এটা ভুলতে খানিকটা সময় তো লাগবে অভিনেতার। তবে চলচ্চিত্র উৎসবটা  সকলের। আর সকলের উপস্থিতি ছাড়া এটা কোনওভাবেই সম্ভব নয়।  সূত্র থেকে জানা গেছে, শীর্ষমহল চাইছেন , তিনি যেন অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকেন। কিন্তু গুঞ্জনে যেন অন্য সুর শোনা যাচ্ছে,  অনেকেই বলছেন বরফ এখন গলেনি, আর এত সহজে গলবে বলেও মনে হচ্ছে না। শ্যুটিং হল নেহাতই একটা ছুতো। অভিমানটা যে অনেকখানি জমেছে তা কিন্তু ভালই টের পাওয়া যাচ্ছে। 


 

Share this article
click me!