সাহসী পোশাকে ঋতাভরী, ভিডিওতে আগুন ধরালেন নেটদুনিয়ায়

  • হট ফোটোশ্যুটের ঝলক দিলেন ঋতাভরী চক্রবর্তী
  • কালো পোশাকে, স্মোকি মেকআপ অভিনেত্রীর
  • সাহসী লুকে ধরা দিলেন ক্যামেরায়
  • নায়িকার হটনেসে কুপোকাত নেটদুনিয়া

Adrika Das | Published : Aug 3, 2020 6:23 PM IST / Updated: Aug 04 2020, 12:13 AM IST

টলিউড অভিনেত্রী ঋতাভরী চক্রবর্তীর ভিডিওতে ফের আগুন ধরল নেটদুনিয়ায়। একটি ফোটোশ্যুটের ভিডিও শেয়ার করেছেন ঋতাভরী যা নিমেষে ভাইরাল হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। কালো পোশাকে ক্যামেরায় ধরা দিয়েছেন অভিনেত্রী। সম্প্রতি একটি ছোটবেলার ছবিও শেয়ার করেছিলেন ঋতাভরী। কোয়ারেন্টাইন পিরিয়ড নিয়ে ভক্তদের মধ্যে উন্মাদনার শেষ নেই। ঋতাভরী সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজের প্রায় সমস্ত আপডেটই দিতে থাকেন। নিত্যদিন নতুন কিছু পোস্ট করে ভক্তদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখার চেষ্টা করেন। তিনি কেবল নিজের আপডেটই নয়, তাঁর ফলোয়াড়রা এই লকডাউনে কীভাবে সময় কাটাচ্ছেন তা জানার জন্য সম্পূর্ণভাবে আগ্রহী তিনি। 

আরও পড়ুনঃরিয়েল জুটি থেকে রিল জুটি, সম্পন্ন হল অঙ্কুশ-ঐন্দ্রিলার 'ম্যাজিক'র শুভ মহরৎ

তাই নিজের কাজকর্মের সঙ্গে ভক্তদের সঙ্গেও কমেন্ট সেকশনে আড্ডা দেন অভিনেত্রী। লকডাউনে থ্রোব্যাকের ট্রেন্ডে গা ভাসালেন তিনিও। স্কুলজীবনের একটি ক্যানডিড ছবি পোস্ট করেছিলেন অভিনেত্রী। যেখানে তাঁকে চেনা তো দূরের বিষয় খুঁজে বের করতেও সময় লাগছে। ছিপছিপে চেহারা, স্কুল ইউনিফর্মে ঋতাভরী। যার সঙ্গে এখনকার ঋতাভরীর কোনও মিলই নেই। লকডাউনে ছবি ভিডিও পোস্ট করা ছাড়াও আরও একটি বিষয় নিয়ে ভক্তদের মনোরঞ্জন করছেন তিনি। তা হল মিনিয়েচার আর্ট। একটি বিশেষ ধরণের ফর্ম অফ আর্ট যা ছোট ছোট জিনিস দিয়ে ক্রাফ্টের মত তৈরি করতে হয়। অভিনয়ের মতই এই মিনিয়েচার আর্টও ঋতাভরীর খুব পছন্দের। 

আরও পড়ুনঃদু'বছর পর 'ইরাবতী'র যাত্রাপথ শেষ হল, কান্নায় ভেঙে পড়লেন মনামী ঘোষ

 

বহুদিন ধরেই শিখেছেন এই মিনিয়েচারের কাজ। কেবল কোয়ারেন্টাইনের সময়েই নয়, সময় সুযোগ পেলেই বসে পড়েন ক্ষুদে ক্ষুদে জিনিসপত্র নিয়ে। ঋতাভরীর এই মিনিয়েচার আর্ট দেখে অনুপ্রাণনিত হয়ে তাঁর বহু ভক্তরাও শুরু করেছেন এই কাজ। বিদেশে গিয়েও তিনি এই মিনিয়েচার মিউজিয়ামে ঘুরে এসেছেন। তার ভ্লগও তৈরি করেছিলেন ঋতাভরী। মিনিয়েচারের কাজ ছাড়াও বই পড়তে বড়োই ভালবাসেন তিনি। নিজেকে আস্ত বইপোকা হিসেবেও পরিচয় দেন মাঝে মধ্যে। কোয়ারেন্টাইনে বই পড়ে সময় কাটানো গেলে আর কিছুর দরকার হয় না বলেই মনে করেন তিনি। 

Share this article
click me!