এ আর রহমান তো ক্ষুব্ধ ছিলেনই। পাশাপাশি ট্রোলারদের তিরে বিদ্ধ হওয়া। এবার জয়পুর পুলিশের টার্গেটে তনিষ্ক বাগচী।
এক সময় রমরমিয়ে চলেছিল রিমিক্স গান। একের পর এক রিমিক্সে ভরে গিয়েছিল সঙ্গীত জগৎ। প্রথমে বাদশাহর গেন্দা ফুল এবার তনিষ্ক বাগচীর মাসাকলি। নতুন প্রজন্মের সঙ্গীতশিল্পীদের প্রতিভা কোথায় যেন হারিয়ে গিয়এছে। তাই তো শর্টকাট নিচ্ছেন তাঁরা। এমনটাই মনে করেন এ আর রহমান। মাসাকলি গানের আসল নির্মাতা বেজায় চটেছেন তনিষ্কের উপর। রহমান নিজের গান নিয়ে ছেলেখেলা একদমই বরদাস্ত করবেন না। তনিষ্কের নিন্দা করে সরাসরি জানিয়ে দিয়েছেন ট্যুইটে।
রহমানের পর এবার জয়পুর পুলিশের তোপে পড়লেন তনিষ্ক। তনিষ্কের ভরশনটি নিঃসন্দেহে অধিকাংশ শ্রোতাদের যে অপছন্দ হয়েছে তা ট্রোলিংয়ের মাধ্যমেই সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রকাশ পেয়েছে। এমনকি গানটি যে জয়পুর পুলিশেরও অপছন্দ তা জয়পুর পুলিশের ট্যুইটার পেজ থেকে প্রমাণিত হল। সম্প্রতি মুম্বই, হায়দরাবাদ, লখনউ নানা পুলিশের ট্যুইটার পেজ গুলি মজার ছলে বিভিন্ন পোস্টের মাধ্যমে সতর্কতা জারি করেন। তারাও ট্রোলিংয়ের মাধ্যমে সকলকে সতর্ক রাখার পন্থা বেছে নিয়েছেন।
আরও পড়ুনঃকরোনার বিরুদ্ধে লড়াইয়ে এগিয়ে অক্ষয়, পিছনে ফেললেন তাবড় তাবড় তারকাদের সম্প্রতি জয়পুর পুলিশ একটি পোস্ট করেন যেখানে মজার ছলে লেখা হয়েছে, যারা লকডাউনের নিয়ম মানবেন না, তাদের লকআপে পুড়ে দীর্ঘক্ষণ তিনষ্কের মাসাকলি শোনানো হবে। যার মানে, গানটি এতটাই খারাপ যার মাধ্যমে সাধারণ মানুষ লকডাউন না মানলে তাদের টরচার করা যায়। পোস্টের ক্যাপশনে লেখা, "না উড়িও, তু ডড়িও, না কর মনমানি, মনমানি, ঘর মে হি রহিও, না কর নাদানি, এ মাসাকলি, মাসাকলি।"