শেষ হয়ে গেল সুরেলা কন্ঠ। সঙ্গীতশিল্পী কেকে-এর মৃত্যুতে শোকস্তব্ধ গোটা বিশ্ব। বিকালের বিমানে কলকাতা থেক মুম্বইয়ে পৌঁছে যায় কেক-র নিথর দেহ। মুম্বইয়ে পৌঁছতেই কান্নায় ফেটে পড়েছেন তার অনুরাগীরা। মুম্বইয়ের পার্ক প্লাজা কমপ্লেক্সে পরিবারের সঙ্গে থাকতেন কেকে। এখন সেখানেই শায়িত রয়েছে তার মরদেহ। ইতিমধ্যেই পার্ক প্লাজার সামনে উপচে পড়ছে ভিড়। আজ সকাল ১০ টা থেকে বেলা ১২ টা পর্যন্ত প্রিয় শিল্পীকে শ্রদ্ধা জানাতে পারবেন সাধারণ মানুষ। শেষবারের মতো প্রিয় শিল্পীকে কাছ থেকে দেখতেই জড়ো হয়েছেন মুম্বইয়ের মানুষ। বৃহস্পতিবার বেলা ১২ টার সময়েই মুম্বইয়ের ভারসোভার মুক্তিধাম শশ্মানে তার শেষকৃত্য হবে কেকে-র। এই শশ্মানেই তার মায়েরও শেষকৃত্য হয়েছিল। আর কিছুক্ষণের মধ্যেই সবটা শেষ। এক মুহূর্তের মধ্যে যেন সবটা ওলটপালট করে চিরঘুমের দেশে চলে গেলেন কেকে।
শেষ হয়ে গেল সুরেলা কন্ঠ। সঙ্গীতশিল্পী কেকে-এর মৃত্যুতে শোকস্তব্ধ গোটা বিশ্ব। না ফেরার দেশে চিরকালের মতো চলে গেলেন বিখ্যাত সঙ্গীতশিল্পী কেকে। গায়ক কেকে-এর মৃত্যুতে শোকস্তব্ধ গোটা বিশ্ব। তবে তিনি চলে গেছেন ঠিকই কিন্তু তার হৃদয় ছোঁয়া গানের মধ্য দিয়েই তিনি থেকে যাবেন সারা বিশ্বের অনুরাগীদের হৃদয়ে। গতকাল শেষ শ্রদ্ধা জানিয়ে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় কেকে-কেও গান স্যালুট শেষ বিদায় জানানো হয় রবীন্দ্র সদনে। তারপরই বিকালের বিমানে কলকাতা থেক মুম্বইয়ে পৌঁছে যায় কেক-র নিথর দেহ। মুম্বইয়ে পৌঁছতেই কান্নায় ফেটে পড়েছেন তার অনুরাগীরা।
মুম্বইয়ের পার্ক প্লাজা কমপ্লেক্সে পরিবারের সঙ্গে থাকতেন কেকে। এখন সেখানেই শায়িত রয়েছে তার মরদেহ। ইতিমধ্যেই পার্ক প্লাজার সামনে উপচে পড়ছে ভিড়। আজ সকাল ১০ টা থেকে বেলা ১২ টা পর্যন্ত প্রিয় শিল্পীকে শ্রদ্ধা জানাতে পারবেন সাধারণ মানুষ। শেষবারের মতো প্রিয় শিল্পীকে কাছ থেকে দেখতেই জড়ো হয়েছেন মুম্বইয়ের মানুষ। বৃহস্পতিবার বেলা ১২ টার সময়েই মুম্বইয়ের ভারসোভার মুক্তিধাম শশ্মানে তার শেষকৃত্য হবে কেকে-র। এই শশ্মানেই তার মায়েরও শেষকৃত্য হয়েছিল। আর কিছুক্ষণের মধ্যেই সবটা শেষ। এক মুহূর্তের মধ্যে যেন সবটা ওলটপালট করে চিরঘুমের দেশে চলে গেলেন কেকে। বাবার মৃত্যুতে কান্নায় ভেঙে পড়েছে মেয়ে তামারা। সম্প্রতি একটি আবেগঘন পোস্ট করে বাবাকে স্মরণ করেছে মেয়ে। তামারার পোস্টে আবেগাপ্লুত হয়ে পড়েছেন ভক্তরা। বাবার শেষকৃত্যের কথা জানিয়ে তামারা লিখেছেন, তোমাকে সবসময় ভালবাসব বাবা।
প্রেম-ভালবাসা-বিচ্ছেদ-বিরহে যার গান ছাড়া পরিপূর্ণ হয় না সেই মানুষটা আর নেই। তবে শুধু নেই বললে ভুল হবে কিছু মানুষের গাফিলতির জেরেই চলে গেলেন জনপ্রিয় সঙ্গীত শিল্পী কেকে। তবে তিনি চলে গেলেও সারা জীবন সবার মনে অমলিন হয়ে থাকবে কার স্মৃতি। তিনি যে কতটা লম্বা রেসের ঘোড়া তা শেষ দিন অবধি সকলকে বুঝিয়ে দিয়ে গেলেন। একদিকে প্রচন্ড গরম। তার উপর কাজ করছে না এসি, প্রয়োজনের তুলনায় অনেক বেশি জনসমাগম সব মিলিয়ে প্রচন্ড কষ্ট পাচ্ছিলেন কেকে, কিন্তু সেই সমস্ত শারীরিক কষ্টকে উপেক্ষা করেও ঘাম মুছতে মুছতে আর জল খেয়েই ফের যেন মঞ্চে দাঁপিয়ে বেড়াচ্ছিলেন বছর ৫৩-র কৃষ্ণকুমার কুন্নাথ। এটাই যে জীবনের শেষ পল তা একটুও টের পাননি গায়ক। তবে শেষ গান করার পরই শরীরে যে প্রবল কষ্ট অনুভব করছিলেন তা এতক্ষণে সকলেই দেখে নিয়েছেন সোশ্যাল মিডিয়ার দৌলতে। আর কেকে-র লাইভ কনসার্টের ভিডিও নিয়ে এখন ক্ষোভ উগরে দিচ্ছেন ভক্তরা। কেন এমন ব্যবস্থাপনা, তা নিয়ে উঠছে হাজারো প্রশ্ন। ইতিমধ্যেই ময়নাতদন্তের প্রাথমিক রিপোর্টে জানা গিয়েছে স্বাভাবিক মৃত্যু হয়েছে গায়কের। তবে চূড়ান্ত রিপোর্ট ৭২ ঘন্টার পর জানা যাবে। গায়কের মৃত্যুতে একাধিক প্রশ্ন চিহ্ন উঠছে। এবার নিউ মার্কেট থানায় এফআইএর দায়ের করেছে কেকে-র পরিবার। পরিবারের পক্ষ থেকে এফআইএর দায়ের করার পরই জোরদার তদন্ত শুরু করেছে নিউ মার্কেট থানার পুলিশ।