হৃত্বিক রোশন অভিনীত ছবি সুপার ৩০ প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পাবে আগামিকাল। এরই মধ্যে বি টাউনে হয়ে গেল ছবির প্রিমিয়ার। দু-ঘন্টা ৩৬ মিনিটের এই ছবি দেখতে কেন যাবেন প্রেক্ষাগৃহে রইল তারই উত্তর। সত্যঘটনা অবলম্বণে তৈরি এই ছবির চিত্রনাট্য জুড়ে রয়েছে এক ভিন্নস্বাদের শিক্ষাজগতের গল্প। আন্দন কুমার, ২০০২ সালে যার অত্যাধুনিক শিক্ষা দেওয়ার কৌশলে উপকৃত হয়েছিলেন বহু ছাত্রছাত্রী।
আরও পড়ুনঃ ৮০-র দশকের শাহরুখ খানের গলার স্মৃতি ফিরিয়ে ছবির টিজারে আরিয়ান
আই আই টি প্রবেশিকা পরীক্ষায় পাশ করাতে যে শিক্ষকের কাছে পৌঁচ্ছে যেতেন সকলেই তিনিই আনন্দ কুমার। তারই চরিত্রে অভিনয় করছেন হৃত্বিক রোশন। তবে এই ছবিতে তারই জীবনী কোনও তথ্যচিত্র নির্ভর করে না দেখিয়ে সামান্য নাটকিয়তার রাস্তা অবলম্বণ করেছেন পরিচালক, যার ফলে তৈরি হয় এক বার্তি উত্তেজনা। ছবিতে পিছিয়ে পড়া, আর্থিকভাবে স্বচ্ছল নয়, এমন পরিবারের মেধাবী ছাত্রছাত্রীর জীবনযুদ্ধের কথা ফুঁটে ওঠে। প্রতি দশ মিনিটেই যেন এক আবেগ প্রবণ সংলাপ, যা মানুষকে বাস্তবের মুখোমুখী দাঁড় করাতে সাহায্য করবে। ছবিতে হৃত্বিক রোশনের অনবদ্য অভিনয়, মেকাপ, যা তাকে অন্য ছবির থেকে বেশ আলাদা করে তুলেছে সুপার ৩০তে।
প্রথম হৃত্বিক রোশনকে এক সাধারণ লুকে পর্দায় পাবেন দর্শক, যেখানে হিরো তকমা থেকে বেড়িয়ে এসে অন্যধারার গল্প বলবেন তিনি। ফলেই সপ্তাহের শেষে এই ছবি দেখেই ফেলা যায়। যদিও এর বিস্তারিত বিশ্লেষণের হদিশ মিলবে ছবি মুক্তির পরই।