দেশের সাধারণ মানুষকে আর্থিক সুরক্ষা দেওয়ার জন্য কেন্দ্রীয় সরকার বিভিন্ন ধরনের সঞ্চয় এবং বিনিয়োগ পরিকল্পনা চালাচ্ছে। পিপিএফ অর্থাৎ পাবলিক প্রভিডেন্ট ফান্ড, এর মধ্যে একটি বিনিয়োগ পরিকল্পনা। কেন্দ্রীয় সরকার পিপিএফ-এ বর্তমানে ৭.১ শতাংশ বার্ষিক সুদ দিচ্ছে।
211
পিপিএফ খাতে বছরে অন্তত একবার টাকা জমা করতে হয়। আপনি চাইলে পিপিএফ খাতে বছরে একবারে বিনিয়োগ করতে পারেন অথবা কিস্তিতে টাকা জমা দিতে পারেন।
311
পিপিএফ খাতে বছরে অন্তত একবার টাকা জমা করতে হয়। আপনি চাইলে পিপিএফ খাতে বছরে একবারে বিনিয়োগ করতে পারেন অথবা কিস্তিতে টাকা জমা দিতে পারেন।
411
পিপিএফ খাতে এক বছরে অন্তত ৫০০ টাকা এবং সর্বাধিক ১.৫০ লক্ষ টাকা জমা করা যেতে পারে।
511
১৫ বছরে ম্যাচুর হয়ে যায় পিপিএফ অ্যাকাউন্ট। পিপিএফ অ্যাকাউন্ট ১৫ বছরে ম্যাচুর হয়। কিন্তু আপনি চাইলে একটি ফর্ম পূরণ করে এটি আগামী ৫ বছরের জন্য বাড়ানোও যেতে পারে।
611
যে কোনও পিপিএফ অ্যাকাউন্ট ৫-৫ বছরের জন্য বাড়িয়ে সর্বাধিক ৫০ বছর পর্যন্ত চালানো যেতে পারে।
711
পিপিএফ অ্যাকাউন্ট যে কোনও ব্যাংকে খোলা যেতে পারে। আপনি চাইলে আপনার নিকটস্থ পোস্ট অফিসে গিয়ে পিপিএফ অ্যাকাউন্ট খুলতে পারেন।
811
যদি আপনি আপনার পিপিএফ অ্যাকাউন্টে প্রতি বছর ৫০,০০০ টাকা জমা দেন তবে ২৫ বছর পর আপনার মোট ৩৪,৩৬,০০৫ টাকা পাবে।
911
জানা যায় যে এতে আপনার বিনিয়োগের ১২,৫০,০০০ টাকা এবং সুদের ২১,৮৬,০০৫ টাকা অন্তর্ভুক্ত। পিপিএফ অ্যাকাউন্টে জমা প্রতিটি পয়সা সুরক্ষিত। যেমন আমরা আপনাকে বলেছি যে পিপিএফ একটি সরকারী স্কিম। তাই এই খাতে জমা দেওয়া আপনার প্রতিটি পয়সা পুরোপুরি সুরক্ষিত।
1011
পিপিএফ অ্যাকাউন্টে আপনাকে ফিক্সড এবং গ্যারান্টিড রিটার্ন পাওয়া যায়। জানিয়ে রাখি যে পিপিএফ অ্যাকাউন্ট খোলার পরে আপনি ৫ বছর আগে টাকা তুলতে পারবেন না।
1111
তাছাড়া, ৫ বছর পরে কিছু বিশেষ পরিস্থিতিতে যেমন- গুরুতর রোগ, সন্তানের পড়াশোনার জন্যই পিপিএফ অ্যাকাউন্ট থেকে টাকা তোলা যেতে পারে। পিপিএফ অ্যাকাউন্টের সাথে আপনি লোনের সুবিধাও পেতে পারেন।