কোচবিহারে করোনা ছোবল, আক্রান্ত বিধায়ক উদয়ন গুহ

Published : Jul 22, 2020, 03:28 PM ISTUpdated : Jul 22, 2020, 03:58 PM IST
কোচবিহারে করোনা ছোবল, আক্রান্ত বিধায়ক উদয়ন গুহ

সংক্ষিপ্ত

ফের করোনা ছোবল তৃণমূলের অন্দরে এবার সংক্রমিত দিনহাটার বিধায়ক উদয়ন গুহ ফেসবুক সেকথা জানিয়েছেন নিজেই করোনা পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বেগ বাড়ছে প্রশাসনের  

ফরওয়ার্ড ব্লক ছেড়ে যোগ দিয়েছেন তৃণমূলে। এবার করোনা সংক্রমণের শিকার হলেন কোচবিহারের দিনহাটার বিধায়ক উদয়ন গুহ। ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে সংক্রমিত হওয়ার খবর জানিয়েছেন নিজেই। 

আরও পড়ুন: করোনা মোকাবিলা নয়া পদক্ষেপ, বৈদ্যুতিন চুল্লিতে দেহ সৎকারের সিদ্ধান্ত প্রশাসনের

উত্তর থেকে দক্ষিণ, রাজ্যের সর্বত্রই করোনা পরিস্থিতি হচ্ছে ক্রমশই। পদস্থ সরকারি আধিকারিক, পুলিশকর্তা, এমনকী জনপ্রতিনিধি রেহাই পাচ্ছেন না কেউ। আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে কোচবিহারেও। বস্তুত, দিন কয়েক কোচবিহার পুরসভার প্রশাসক ভুষণ সিং নিজেই করোনায় আক্রান্ত হন। সংক্রমণ রুখতে তিন দিন বন্ধ রাখা হয় পুরসভার অফিস। জেলা দিনহাটা শহরের অবস্থা তথৈবচ। পুর এলাকা ও দিনহাটা ২ নম্বর ব্লককে কন্টেনমেন্ট জোন ঘোষণা করেছেন জেলাশাসক। আর এবার সংক্রমণ ধরা পড়ল খোদ এলাকার বিধায়ক উদয়ন গুহের। বেশ  দিন ধরেই অসুস্থ ছিলেন তিনি। করোনা সন্দেহে লালারস বা সোয়াব পরীক্ষা করা হয়। রিপোর্ট হাসে আসে মঙ্গলবার। জানা যায়, বিধায়ক উদয়ন গুহ করোনা পজিটিভি। 

 

উল্লেখ্য, এ রাজ্যে করোনা সংক্রমণে কিন্তু বিপদ বাড়ছে জনপ্রতিনিধিদেরও। গত মাসে শেষের দিকেই করোনা আক্রান্ত হয়ে মারা যান ফলতার তৃণমূল বিধায়ক তমোনাশ ঘোষ। সংক্রমণ ধরা পড়ে রাজ্যের মন্ত্রী সুজিত বসু ও পাটিহাটির তৃণমূল বিধায়ক তথা বিধানসভার মুখ্য সচেতন নির্মল ঘোষেরও। চিকিৎসার অবশ্য় সেরে উঠেছেন দু'জনেই।  এদিকে আবার দক্ষিণ দিনাজপুরের কুমারগঞ্জের বিধায়ক তোরাফ হোসেন মণ্ডলও করোনা আক্রান্ত হয়ে চিকিৎসাধীন। সংক্রমণ ধরা পড়ার পর চিকিৎসার জন্য কলকাতায় আনা হয়েছে মুর্শিদাবাদের রঘুনাথগঞ্জের বিধায়ক আখরুজ্জামানকেও। এবার সেই তালিকায় নাম উঠল পূর্ব মেদিনীপুরের সমরেশ দাসও। আক্রান্ত বিধায়কের সংখ্যা বেড়ে হল পাঁচ।

PREV
click me!

Recommended Stories

"মমতা কিছুই করেননি, মোদীজি যা করেছেন তা ভালো": বন্দে মাতরম নিয়ে বঙ্কিমচন্দ্রের প্রপৌত্র
'যাত্রীদের ক্ষতিপূরণ দেওয়া উচিত এই ভোগান্তির জন্য', ইন্ডিগোর বিপর্যয়ে কেন্দ্রকে নিশানা মমতার