ট্রাম্পের দেশে ৬ সপ্তাহের শিশুকেও কেড়ে নিল মারণ করোনা, একদিনেই মৃত্যু প্রায় হাজার খানেকের

  • আমেরিকায় করোনা মহামারী ব্যাপক আকার ধারণ করেছে
  • গত ২৪ ঘণ্টায় মারণ ভাইরাসের বলি হয়েছে ৮৮৪ জন
  • মৃতের মধ্যে রয়েছে ৬ সপ্তাহের একটি শিশুও
  • আক্রান্তের সংখ্যা ২ লক্ষ ছাড়িয়ে গিয়েছে

Asianet News Bangla | Published : Apr 2, 2020 4:26 AM IST / Updated: Apr 02 2020, 10:00 AM IST

লণ্ডভণ্ড প্রায় মার্কিন মুলুক। চিনের উহানে প্রথম দেখা মেলা করোনাভাইরাসের দাপটে স্বাভাবিক জনজীবন একেবার তছনছ হয়ে গিয়েছে পৃথিবীর সবচেয়ে শক্তিশালী দেশের। গত ২৪ ঘণ্টায় আমেরিকায় করোনা সংক্রমণে মৃত্যু হয়েছে ৮৮৪ জনের। যা সেদেশর নিরিখে একদিনে সর্বোচ্চ মৃত্যুহার। গত বুধবার নতুন করে সংক্রমণ ছড়িয়েছে ১,০৪০ জনের শরীরে। ফলে দেশটিতে বর্তমানে আক্রান্তের সংখ্যা ২ লক্ষ ১৫ হাছার ছাড়িয়ে গিয়েছে। 

 

 

জানুয়ারি মাসের শেষের দিকে মার্কিন মুলুকে প্রথম করোনা সংক্রমমের ঘটনা ঘটে। তখন থেকে শুরু এখনও পর্যন্ত আমেরিকায় করোনার বলি হয়েছেন ৫,১১৬ জন। সবচেয়ে দুঃখজনক ঘটনা, করোনাভাইরাসের কবলে পড়ে সেদেশে মৃত্যু হয়েছে একটি ছয় সপ্তাহের শিশুরও।

 

 

আমেরিকায় গত কয়েকদিনে যেভাবে মৃত্যুহার বাড়ছে তাতে চিন্তায় পড়েছেন চিকিৎসকরা। গত মঙ্গলবার সেখানে করোনার বলি হয়েছিলেন ৫০৪ জন। আর বুধবার সংখ্যাটা চলে গেল প্রায় হাজারের কাছে। এপ্রিলের মাঝামাঝি দৈনিক মৃতের সংখ্যা ২ হাজার ছাড়িয়ে যেতে পারে বলেও আশঙ্কা করছেন বিশেষজ্ঞরা। এতদিন  আমেরিকায় হৃদরোগে একদিনে সবচেয়ে বেশি মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছিল। সংখ্যাটা ছিল ১,৭৭২। করোনাভাইরাস সেই সংখ্যাকেও ছাড়িয়ে যাবে বলে মনে করা হচ্ছে। 

লকডাউন তুলে নেওয়ার ইজ্ঞিত মিলতেই ফের বুকিং শুরু রেলের, একই পথে এগোল বিমান সংস্থাগুলিও

করোনার থাবায় বন্ধ হয়েছে উৎপাদন, বিশ্ব জুড়ে চরমে এবার 'কন্ডোম' সংকট

স্বেচ্ছায় আইসোলেশন গেলেন থাইল্যান্ডেন রাজা, সঙ্গী হলেন ২০ জন সুন্দরী

আমেরিরায় সবচেয়ে খারাপ অবস্থা নিউইয়র্কের। আমেরিকায় করোনার এপিসেন্টার নিউইয়র্কে এখন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ১২ হাজারের বেশি মানুষ। এরমধ্যে গত ২৪ ঘণ্টায় হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে ১,২৯৭ জন। ৩ হাজার জনকে রাখা হয়েছে ইনটেনসিভ কেয়ারে। তবে এখনও পর্যন্ত ৬ হাজার মানুষ সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন। এই পরিস্থিতিতে আগামী ২ সপ্তাহ দেশের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ বলে হোয়াইট হাউসে বিবৃতি দিয়েছেন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প।

Share this article
click me!