চলতি বছরের সিপিএল শুরু হবে ১৮ আগস্ট থেকে। প্রতিযোগিতার আয়োজকরাই চেয়েছিলেন খেলোয়াড়রা যাতে ১ আগস্টের মধ্যেই ত্রিনিদাদে পৌঁছে যান। টুর্নামেন্ট শুরুর আগে ১৪ দিনের কোয়ারেন্টাইনের বিষয়টি মাথায় রেখে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। সে জন্য লন্ডনে চার্টার্ড বিমানের ব্যবস্থাও করে রাখা হয়েছিল আয়োজকদের তরফে, যাতে ক্রিকেটারদের ফ্লাইটজনিত কোনও ঝামেলায় না পড়তে হয়। কিন্তু দক্ষিণ আফ্রিকার ক্রিকেটারদের ক্ষেত্রেঝামেলা হয়েছে এই জায়গাতেই। লন্ডন পৌঁছাতে দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে বিমানের ব্যবস্থা করা সম্ভব হচ্ছে না।
আরও পড়ুনঃরাফাল যুদ্ধবিমানকে দেশে স্বাগত জানালেন ভারতীয় ক্রিকেটাররা
করোনা আবহে ফ্লাইট সংখ্যা কমে যাওয়ায় যথা সময়ে ভ্রমণের ব্যবস্থাও করা যাচ্ছে না। তার ওপর ভিসা তৈরিতে সরকারি অনুমতিরও প্রয়োজন রয়েছে। সব মিলিয়ে যুক্তরাজ্যে সময় মতো পৌঁছানোর ব্যবস্থা করতে পারতো না প্রোটিয়া ক্রিকেটাররা। ফলে দু প্লেসিস, ডিভিলিয়ার্স, ডি-ককের মতো ক্রিকেটাররা পড়েছেন সমস্যায়। তবে অপর এক প্রোটিয়া তারকা ইমরান তাহির এই ঝামেলা থেকে বেঁচে গেছেন। এতদিন তিনি ছিলেন পাকিস্তানে। পাকিস্তান প্রিমিয়ার লিগে খেলতে গিয়ে সেখানেই আটকে পড়েছিলেন। এখন পাকিস্তান ছাড়ার সুযোগ পাওয়ায় তার সিপিএল খেলতে যেতে কোনও ঝামলোয় পড়তে হচ্ছে না।
আরও পড়ুনঃভারতীয় দলে ধোনির যোগ্য উত্তরসূরি কে, জানালেন সুরেশ রায়না
আরও পড়ুনঃঘুমের মধ্যে পাবজি গেম নিয়ে কথা বলেন ধোনি, জানালেন সাক্ষী
দক্ষিণ আফ্রিকায় করোনাকালে কঠোর বিধি নিষেধই আরোপ করা হয়েছে। সব প্রদেশের ও আন্তর্জাতিক সীমান্ত এখন বন্ধ। সংক্রমণ পরিস্থিতি উন্নতি হলেই সেপ্টেম্বরে সফরের বিধি নিষেধের কড়াকড়ি শিথিল করা হবে। এর মধ্যেও স্থানীয় ক্রিকেট লিগে খেলা শুরু করেছিলেন সেদেশের ক্রিকেটাররা। এই মুহুর্তে আইপিএলেও প্রোটিয়া ক্রিকেটারদের অংশ গ্রহণ নির্ভর করছে আনুষাঙ্গিক বিষয়ের ওপর!