আশির এবং নব্বইয়ের দশকে, বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক অস্বাভাবিক ছিল না, যা প্রায়শই তীব্র মিডিয়া নজরদারি এবং জনসাধারণের আগ্রহের দিকে নিয়ে যেত। এই সম্পর্কগুলির কখনও কখনও গুরুতর প্রতিক্রিয়া হত, যা সংশ্লিষ্টদের ব্যক্তিগত জীবনকে প্রভাবিত করত। অভিনেতা মিঠুন চক্রবর্তীর সাথে জড়িত একটি বিশেষভাবে ঝাঁকুনিপূর্ণ ঘটনা, যার বিবাহবহির্ভূত সম্পর্কের বিধ্বংসী পরিণতি হয়েছিল। যখন তার স্ত্রী যোগিতা বালি, শ্রীদেবীর সাথে তার সম্পর্কের কথা জানতে পারেন, তখন তিনি আত্মহত্যার চেষ্টা করেন বলে জানা যায়, যা এই ধরনের কলঙ্কের ফলে তীব্র মানসিক অস্থিরতা তুলে ধরে।