কালো ঘোড়া পাওয়ার জেদে কপট রাগের ছলনায় রাইমা, এরপর যা ঘটল তা দেখতে চোখ রাখতে হবে এখানে

 নেটদুনিয়ার হট সেনসেশন রাইমা সেনকে নিয়ে নতুন করে বলার অপেক্ষা আর থাকে না। প্রতিনিয়তই শরীরী উষ্ণতায় তাক লাগাচ্ছেন মুনমুন কন্যা। 

একের পর এক গা গরম করা হট ফোটোশ্যুটে রাইমাকে দেখে ভিড়মি খাচ্ছেন আট থেকে অষ্টাদশী। শরীরী আবেদনে ভক্তদের হৃদয়ে ঝড় তুলতেও সিদ্ধহস্ত মুনমুন কন্যা।

সোশ্যাল মিডিয়ার পাতা খুললেই একের পর এক হট ছবি। নেটদুনিয়ার হট সেনসেশন বাঙালি কন্যা রাইমার শরীরী উষ্ণতা দেখে যে কেউ যেন ভিরমি খাবে।

কিছুদিন ধরেই চিত্রগ্রাহক তথাগতর দেওয়ালে  দেখা যাচ্ছে রাইমাকে। সাহসী ছবিতে রাইমা যেন আরও  অনেক বেশি সাহসিনী হয়ে উঠেছেন।  রাইমা -তথাগত কেমিস্টি মানেই যেন তৈরি হয়ে যায় এক গল্প।
 

 উন্মুক্ত বক্ষ-বিভাজিকা। বুকের গভীর খাঁজে জ্বলছে আগুন।  সঙ্গে নেশা ধরানো কালো চোখেই মুগ্ধ সাইবারবাসী। অভিনেত্রী রাইমা সেন এবং তথাগত ঘোষের কেমিস্ট্রির কথা সকলেরই জানা।
 

 এবার শরীর বিহঙ্গে নয়,বরং তথাগত কাছে অদ্ভুত বায়না ধরলেন রাইমা, যা না মেটানো পর্যন্ত শ্যুট বন্ধ করে চেয়ারে বসে পড়লেন বঙ্গতনয়া রাইমা।  

সুযোগ পেলেই নাকি তথাগতকে নাকে দড়ি দিয়ে ঘোরান রাইমা। এবং সূত্র বলছে শুধু তথাগতই নয়, ছবি তুলতে তুলতেই নাকি চিত্রগ্রাহকের  কাছে বিভিন্ন রকম বায়নাক্কা করেন রাইমা। এবং সেগুলি না মেটালে তিনি শ্যুটেই ফেরেন না।
 

তেমনই একবার ঘোড়া দরকার ছিল রাইমা সেনের। তথাগত একবার জানিয়েছিলেন, শুটে  একটা ঘোড়া থাকলে মন্দ হতো না, তাহলে শুটটি আরও জীবন্ত হতো। ব্য়স, এই কথা রাইমার কানে আনতেই অভিনেত্রীর বায়না ধরেন।

রাইমা বলেন,  এখনই কালো ঘোড়া এনে দিতে হবে। তাহলেই তিনি শ্যুট করবেন। তারপরেই হাত-পা গুটিয়ে চেয়ারে বসে পড়েন । এবং নিজের জেদেই অনড় থাকেন। তারপর সেই কালো ঘোড়া এনে দেওয়ার পরই শুটিং শুরু করেন রাইমা সেন।

এখানেই শেষ নয়, মাটির ভাঁড়ে চা খাওয়ার জন্যও একবার বায়না ধরেছিলেন রাইমা। তথাগত গ্রিন টি, লেবু চা, দুধ চা, লিকার চা খাওয়ানোর ফিরিস্তি দিলেও তিনি রাজি হননি।

শেষমেষ অভিনেত্রীর বায়না মেটাতে তথাগত চায়ের স্টলে নিয়ে গিয়েই চা খাওয়ান রাইমাকে। এবং অভিনেত্রীও মনের সুখে চায়ের ভাঁড়ে চুমুক দিয়েই চা খান এবং তারপরই শুটে ফেরেন।