বছর সাতেক পরও তিনি সকলের মনের মণিকোঠায়, মান্না দে'র একশো একতম জন্মবার্ষিকী

কেটে গিয়েছে সাত সাতটা বছর। তবুও আপামর বাঙালির মনের মণিকোঠায় আজও তিনি রয়েছেন একই আবেগ নিয়ে। একশো এক তম জন্মবার্ষিকী প্রবাদপ্রতিম শিল্পী মান্না দের। প্রবোদ চন্দ্র দে। মা-বাবার দেওয়া নামটা কেবল খাতা কলমেই রয়ে গেল। মান্না দে নামটাই উঠে এল জনপ্রিয়তার শীর্ষে। বাড়িতেই গানের তালিম। মা মহামায়া এবং বাবা পূর্ণা চন্দ্র দে ছাড়াও মান্না দের কাকা কৃষ্ণ চন্দ্র দে অনুপ্রেরণা ছিলেন তাঁর কাছে। বাড়িতে, স্কুলে, কলেজেই প্রথমদিকে জড়িত থাকতেন গান বাজনার সঙ্গে। ১৯৪২ সালে তাঁর জীবনে ঘটল আমূল পরিবর্তন। 

Adrika Das | Published : May 1, 2020 7:17 AM IST / Updated: May 01 2020, 05:33 PM IST

110
বছর সাতেক পরও তিনি সকলের মনের মণিকোঠায়, মান্না দে'র একশো একতম জন্মবার্ষিকী

মুম্বই তখন বম্বে। ১৯৪২ সালে কাকার সঙ্গে স্বপ্নের নগরীতে পাড়ি দিয়েছেন অল্পবয়সী মান্না দে।

210

সহকারী সঙ্গীত পরিচালক হিসেবেই কাজ শুরু করেছিলেন তিনি। প্রথমে নিজের কাকাকে, তারপর সচীন দেব বর্মন, এভাবেই শুরু হয় সঙ্গীতের যাত্রাপথ।

310

একই সালে, তমন্না ছবিতে প্রথম প্লেব্যাক করেন তিনি। মুহূর্তের মধ্যে হিট হয় সেই গান।

410

তবে সোলো ব্রেক হিসেবে তিনি সুযোগ পান রাম রাজ্য ছবিতে। ১৯৪৩ সালে, প্লেব্যাকের প্রস্তাব প্রথমে কে সি দের কাছেই আসে।

510

তবে তিনি গাইতে বারণ করে দেন, এবং সেই সময় মান্না দের ঝুলিতে গিয়ে পড়ে সেই প্রস্তাব।

610

গায়ি তু গায়ি সীতা সতী গানের হাত ধরেই সোলো ব্রেকের জগতে পদার্পণ করলেন শিল্পী। 

710

সঙ্গীতশিল্পী আমিরা বাহির সঙ্গে এ দুনিয়া জারা সুনে চার্টবাস্টারের তালিকায় ধরা হয় আজও। 
 

810

লতা মঙ্গেশকরের সঙ্গে তাঁর প্রথম ডুয়েট ছিল লপট কে পোট পাহানে বিক্রল। আশা ভোসলের সঙ্গে তাঁর প্রথম ডুয়েট ছিল ও রাত গয়ি ফির দিন আয়া।

910

১৯৫২ সালে আন্দোলন ছবির মাধ্যমে কিশোর কুমারের সঙ্গে প্রথম কাজ করেন মান্না দে। 

1010

দুই বাঙালি প্রতিভা মিলে মিশে একাকার। সুবাহ কি পেহলি কিরণ গানটি কম্পোজ করেছিলেন পান্নালাল ঘোষ। ১৯৫৩ গজল নিয়ে শুরু হয় তাঁর পথচলা।   

Share this Photo Gallery
click me!
Recommended Photos