বেপাত্তা মিমি, সখ্যতা বেড়েছে শ্রাবন্তী-তনুশ্রীর সঙ্গে, তবে কি 'BJP'-তে যাচ্ছেন নুসরত জাহান

নুসরতের প্রেগনেন্সির সময়ে দেখা মিলছে না বনুয়া মিমি চক্রবর্তীর।  টলিপাড়ার দুই বনুয়া এখন বিপরীত মেরুতে হাঁটছেন। যদিও কারণ স্পষ্ট নয়,তবুও ধোঁয়াশা বাড়ছে।

নুসরত জাহান এবং মিমি চক্রবর্তী। দুজনেই ভালবেসে একে অপরকে বনুয়া বলে ডাকে। তাদের সম্পর্কের কথাও সকলেরই জানা। এর মধ্যেই নুসরত-মিমি তরজা নিয়ে সরগরম সোশ্যাল মিডিয়া।

ইন্ডাস্ট্রির ইঁদুর দৌঁড়ে না গিয়ে তার যেন একই মায়ের দুই সন্তান। এতদিন তেমনটা দেখালেই হঠাৎ করেই যেন মিমি-নুসরতের মধ্যে ফাটলটা নজরে পড়েছে নেটিজেনদের।

পার্টি, হ্যাং আউট, কোয়ালিটি লাইম কাটানো সবেতেই এক জায়গায় দেখা যেত টলিপাড়ার দুই বনুয়াকে। সূত্র বলছে যশের কারণেই নাকি দুই বনুয়ার সম্পর্কে চিড় ধরেছে। সোশ্যাল মিডিয়াতেও এই নিয়ে তর্জা বাড়ছে।

তবে প্রেগনেন্সির খবরের মধ্যে  মিমিকে পাশে না পেলেও বিজেপি ঘনিষ্ঠ শ্রাবন্তী-তনুশ্রীকে পাশে পেয়েছেন নুসরত। 

শ্রাবন্তী ও তনুশ্রীর সঙ্গে যে নুসরতের ভালই বন্ধুত্ব রয়েছে তা সকলেরই জানা। কিছুদিন আগেই ব্যবসায়ী বন্ধু রাজকুমার গুপ্ত বাড়িতে নৈশপার্টিতে মজেছিলেন সকলেই ।

ছবিতে সকলের মধ্যে নজর কেড়েছিলেন নুসরতের মনের মানুষ যশ দাশগুপ্তও। সেখানেও শ্রাবন্তী ও তনুশ্রীকে দেখা গিয়েছে।

সোশ্যাল মিডিয়ায় যেভাবে নুসরতের চরিত্র নিয়ে কাঁটাছেড়া চলছে তাতে পুরোপুরি নীরব মিমি চক্রবর্তী। এবং মিমির এই চুপ  থাকাটাই যেন অনেক প্রশ্নের উত্তর দিয়ে দিচ্ছে।

অন্যদিকে বিজেপির যশের সঙ্গে তার সম্পর্ক গুঞ্জন সকলেরই জানা। সোশ্যাল মিডিয়ায় গত কয়েকমাসে নুসরতকে বিজেপি ঘনিষ্ঠদের সঙ্গেই বেশি দেখা গেছে। তারপর থেকেই সন্দেহটা আর জোড়ালো হয়েছে। 

তবে কাছের মানুষদের হাত ধরেই শাসকদল ছেড়ে বিজেপিতে যাবেন নুসরত। রাজনৈতিক মহলেও জোর চর্চা শুরু হয়েছে এই নিয়ে।