শিশুরা যখন কাঁদে তখন মা বলে ঘুমিয়ে পর নয়তো গব্বর এসে যাবে... শোলে ছবির বিখ্যাত সংলাপ। তবে ছবির সুবাদে এই সংলাপ কেবলই ফ্রেমবন্দি নেই, বরং একইভাবে বাস্তবেও প্রভাব ফেলে। পর্দায় খলনায়ক বলতে আজও দর্শকেরা সকলের আগে একটাই নাম মনে করেন তা হল গব্বর সিং। পর্দায় এমনই কিছু কালজয়ী খলনায়কের খোঁজ রইল, যেখানে তাঁদের চরিত্রের পরিচয়ই পেয়েছে প্রধান হয়ে ওঠে।
গব্বর সিংঃ আমজাত খান এই চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন। ছবির নাম শোলে। মুক্তি পেয়েছিল ১৯৭৫ সালে। এই চরিত্র বলিউডের এক কথায় সেরা ভিলেন হয়েই রয়ে গিয়েছে।
210
সাকালঃ শান ছবিতে খলনায়কের চরিত্র ছিল সাকাল। ছবিটি মুক্তি পেয়েছিল ১৯৮০ সালে। যে চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন কুলভূষণ খারবান্দা।
310
মোগাম্বোঃ ছবির নাম মিস্টার ইন্ডিয়া। মুক্তি পেয়েছিল ১৯৮৭ সালে। চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন অমরেশ পুরী। যা বলিউডের এক আইকনিক ভিলেনে চরিত্র।
410
ভৌরনাথঃ নাগিন ছবির চরিত্র ভৌরনাথ। অমরেশ পুরী এই চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন। শ্রীদেবী-ঋষি কাপুর অভিনীত এই ছবির খলনায়কের চরিত্র আজও আইকোনিক।
510
লজ্জা শঙ্কর পণ্ডিতঃ আশুতোষ রানার বলিউড কেরিযারে এক এক অন্যতম চরিত্র। ছবির নাম সংঘর্ষ। মুক্তি পেয়েছিল ১৯৯৯ সালে।
610
বব বিশ্বাসঃ খুব ছোট পাঠ। শাশ্বত চট্টোপাধ্যায় অভিনয় করেছিলেন বব বিশ্বাসের চরিত্রে। ছবির নাম কাহানি। ছোট এই পাঠ এতটাই সকলের নজর কেড়েছিল যে তা নিয়ে বর্তমানে আনকোরা এক ছবি তৈরি হতে চলেছে।
710
ধনকড়( বা)- এই চরিত্রে অভিন করেছিলেন সুপ্রিয়া পাঠক। ছবির নাম রামলীলা। যা মুক্তি পেয়েছে ২০১৩ সালে।
810
কাঞ্চাঃ ছবির নাম অগ্নিপথ। এই ছবি দুবার মুক্তি পায়, সম্প্রতি অগ্নিপথ ২০১২ সালে মুক্তি পায়, যেখানে মুখ্য ভুমিকাতে অভিনয় করেছিলেন সঞ্জয় দত্ত।
910
খিলজিঃ পদ্মাবত ছবির অন্যতম চরিত্র আলাউদ্দিন খিলজি। যে পাঠ করেছিলেন রণবীর সিং। তাঁর লুক থেকে উপস্থাপনা দুই ঝড় তুলেছিল পর্দায়।
1010
রাহুল মেহেরাঃ এক কথায় বলতে গেলে এ যেন এক অন্য শাহরুখ। ছবির নাম ডর। যেখানে তাঁর চরিত্র এখনও দর্শকদের মনে দাগ কেটে রয়েছে।