'সম্পর্কে যৌনমিলন অত্যন্ত জরুরি, এটা বলতে সাহসের দরকার নেই', যৌনতা নিয়ে মুখ খুললেন করিনা
অভিনেত্রী, সঞ্চালনার পর লেখিকা করিনা কাপুর। গত ৯ আগস্ট প্রকাশিত হয়েছে করিনা কাপুর খানের প্রেগন্যান্সি বাইবেল। যাকে নিজের তৃতীয় সন্তান বলে দাবি করেছেন করিনা। প্রেগন্যান্সি পিরিয়ডের অজানা গোপন রহস্য তুলে ধরেছেন প্রেগন্যান্সি বাইবেল-এ । ৪০ বছর বয়সী বলি অভিনেত্রী করিনা কাপুর খান সদ্যই দ্বিতীয় সন্তানের মা হয়েছেন।অন্তঃসত্ত্বা থাকাকালীন যৌনতার প্রতি আগ্রহ তলানিতে ঠেকেছিল করিনার, যা শুনেই বিতর্ক শুরু হয়েছিল। এবার যৌনতা নিয়ে সাহসী পদক্ষেপ নিলেন করিনা কাপুর খান।
কেরিয়ারের মধ্যগগনে মাতৃত্বের সিদ্ধান্ত নিয়ে প্রমাণ করেছেন প্রেগন্যান্সি কখনওই সাফল্যের পথে বাঁধা নয়। করিনার লেখা বই প্রেগন্যান্সি বাইবেল-এ নিজের প্রেগন্যান্সি পিরিয়ডের অজানা গোপন রহস্য তুলে ধরেছেন।
গত ৯ আগস্ট প্রকাশিত হয়েছে করিনা কাপুর খানের প্রেগন্যান্সি বাইবেল। যাকে নিজের তৃতীয় সন্তান বলে দাবি করেছেন করিনা। অভিনেত্রী, সঞ্চালনার পর লেখিকা করিনা ভার্চুয়াল অনুষ্ঠানে করণ জোহরের সঙ্গে নিজের প্রথম বই উন্মোচন করলেন নবাব বেগম।
একাধিক স্টিরিওটাইপ ভেঙেছেন করিনা কাপুর। প্রেগন্যান্সি বাইবেল-এ নিজের প্রেগন্যান্সি পিরিয়ডের অজানা গোপন রহস্য তুলে ধরেছেন করিনা। অন্তঃসত্ত্বা থাকাকালীন যৌনতার প্রতি আগ্রহ তলানিতে ঠেকেছিল করিনার, তা অকপটে জানিয়েছেন নবাব ঘরনি।
৪০ বছর বয়সী বলি অভিনেত্রী করিনা কাপুর খান সদ্যই দ্বিতীয় সন্তানের মা হয়েছেন। অন্তঃসত্ত্বা থাকাকালীন যৌনতার প্রতি আগ্রহ তলানিতে ঠেকেছিল করিনার, যা শুনেই বিতর্ক শুরু হয়েছিল। এবার যৌনতা নিয়ে সাহসী পদক্ষেপ নিলেন করিনা কাপুর খান।
অভিনেত্রীর কথায়, অন্তঃসত্ত্বা অবস্থায় সেক্সের প্রতি আগ্রহ হারিয়ে ফেলেছিলাম। যদি পুরো পরিস্থিতি সবটাই সামলেছিল সইফ আলি খান। সব সিদ্ধান্তে করিনার পাশে ছিলেন সইফ।
গর্ভাবস্থায় যৌনতার প্রতি আগ্রহ হারানোর কথা শুনেই অনেকে ভ্রু কুঁচকেছিলেন। এবার প্রথম সারির সংবাদমাধ্যমে করিনা জানিয়েছেন, সেক্স নিয়ে কথা বলার জন্য আলাদা কোনও সাহসের প্রয়োজন না। এটা শরীরেরই একটা অঙ্গ।
করিনা জানান, স্বামী এবং স্ত্রীয়ের মধ্যে যৌনতা একটা প্রাসঙ্গিক বিষয়। একজন নারী কী অনুভব করে, সেটাকেও প্রভাবিত করে যৌনতা।
করিনা আরও বলেছেন, এটা খুব স্বাভাবিক যে এই সময়টায় একজন নারী যৌনতার তাগিদ অনুভব করবে না এমনকী সে নিজেকে ভালবাসে না, এমনও মনে হবে কখনও কখনও। সন্তান জন্মের আগে এই পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে মেয়েরা যায়। কিন্তু সমস্যা হল মানুষের, তারা এই বিষয়গুলি নিয়ে স্বাচ্ছন্দ নয়।
করিনার কথায়, এই প্রেগন্যান্সির সময়টা যে কোনও পুরুষকেই খুব সাপোর্টিভ থাকতে হয়। কখনওই তার স্ত্রীয়ের উপর চাপ দেওয়া উচিত নয় , এমনকী তার সৌন্দর্য নিয়েও কোনও টিপন্নি দেওয়া উচিত নয়।
ছয়-সাতের অন্তঃসত্ত্বা অবস্থায় করিনার মনে হতো, আমি খুব ক্লান্ত, উঠে দাঁড়াতে পারছি না সকালবেলা। সেই সময়টাতেও পুরুষ সঙ্গীকে খুব অ্যাক্টিভ হতে হবে। এই সময়টাতে দৈনন্দিন সঙ্গমের চিন্তা মাথা থেকে ঝেড়ে ফেলতে হবে বলে জানিয়েছেন করিনা কাপুর খান।