রঙ্গনাথন মাধবন। মাধবনটাই বলি। সেটাতেই নব্বই দশকের ছেলেমেয়েরা অত্যন্ত স্বাচ্ছন্দবোধ করবে, আর চিনতেও সুবিধে হবে। 'রেহনা হ্য তেরে দিল ম্যয়', ছবিতে ম্যাডি নামক চরিত্রে অভিনয় করে কেবল সকল মহিলাদের মন কাড়েননি তিনি, হয়ে উঠেছিলেন ন্যাশানাল ক্রাশষ সেই সময় ক্রাশ শব্দটা এখনকার মত ঘন ঘন ব্যবহারও হত না। বয় নেকস্ট ডোর টাইপের চেহারা, মিষ্টি হাসি, দুষ্টুমিতে ভরা চোখ। ব্যস ডেবিউ করতে না করতেই ছক্কা হাঁকালেন মাধবন। এখনকার মত সিক্স প্যাক অ্যাবসের জন্য পাগল ছিল না মেয়েরা, মাধবনের একটু গোলগাল চেহারাই মনে ধরেছিল মহিলাভক্তদের। আজ তাঁর জন্মদিন। এই বিশেষ দিনে মাধবনের সেরা ফোটোশ্যুটগুলো না দেখলেই নয়।
দক্ষিণী চলচ্চিত্র জগতে তাঁর জনপ্রিয়তা রয়েছে, তবে বলিউডে মাধবনের অবদান কম নয়। একের পর এক হিট ছবির তালিকা রয়এছে তাঁর কাছে।
210
রং দে বাসন্তী, গুরু, থ্রি ইডিয়টস, তনু ওয়েডস মনু, তনু ওয়েডস মনু রিটার্নস। প্রতিটি ছবিতে নিজের অভিনয়ের ভিন্নতা প্রমাণ করেছেন মাধবন।
310
বলিউডে কাজ করার পর ডিজিটালেও কাজ শুরু করেছেন তিনি। ২০১৮ সালে ব্রিদ সিরিজের হাত ধরে অনলাইনেও নিজের খেল দেখালেন অভিনেতা।
410
ফাইন ওয়াইনের সঙ্গে তুলনা করা হয় মাধবনকে। ওয়াইন যেমন সময়ের সঙ্গে দারুণ টেস্ট আনে তেমনই মাধবনও যেন বয়সের সঙ্গে আরও বেশি হ্যান্ডসম হচ্ছেন।
510
বছর কয়েক আগে মাধবনের পোস্ট করা একটি সাদা-কালো ছবি সাংঘাতিক ভাইরাল হয়েছিল নেটদুনিয়ায়।
610
ঠোঁটের কোনায় হালকা হাসি, শার্টলেস, হালকা দাঁড়ি। ব্যস, মহিলা ভক্তরা আর যায় কোথায়। ঝড়ের গতিতে রিপোস্ট হতে থাকল ছবিটি। খবরের পাতায় শিরোনামে উঠে এলেন মাধবন।
710
কীসের জন্য, পারফেক্ট ভারতীয় পুরুষ হিসেবে। নব্বইয়ের মেয়েরা ছাডা়ও অন্য প্রজন্মের মেয়েরাও মাধবনকে ন্যাশানাল ক্রাশ বানিয়ে ফেলল রাতারাতি।
810
কে বলবে, পঞ্চাশ ছুঁয়ে ফেললেন মাধবন। আজও তাঁকে একই রকম সুন্দর লাগে। টল, ডার্ক অ্যান্ড হ্যান্ডসমের মধ্যে উচ্চতা নাহয় নাই থাকল, তবুও তাঁর জনপ্রিয়তা ব্যাপক।
910
জিমে ওয়ার্ক আউটের পর ঘেমে-ঘুমে কোনও ছবি পোস্ট করলেও তাতে লাইকের বন্যআ বয়ে যায়। ঘুম উড়ে যায় হাজার তরুনীর।
1010
তাঁর জন্মদিনের আগেই অবশ্য একটি খুশির খবর পেয়েছিল ভক্তরা। দিয়ার মিরজার সঙ্গে ইনস্টাগ্রাম লাইভে এসে মাধবন এবং দিয়া দু'জনেই জানিয়েছিলেন 'রেহনা হ্যয় তেরে দিল ম্যয়'র সিক্যুয়েল আসতে পারে, তবে এখনও কিছু চূড়ান্ত হয়নি।