তাঁদের বিরুদ্ধে আইনের ১৮৮, ২৬৯ এবং ৩৪ ধারায় অভিযোগ আনা হয়। তারা আপাতত জামিনে মুক্ত। নতুন প্রজাতির করোনা থেকে সতর্কতার জন্য নাইট কার্ফু জারি করেছে মহারাষ্ট্র সরকার। ক্লাব বন্ধ করার নির্দিষ্ট সময় বেঁধে দিয়েছিল তারা। নির্দিষ্ট সময়ের পর ক্লাবে থাকার কারণে গ্রেফতার করা হয়েছিল রায়নাকে।