মধ্যযুগীয় বর্বরতায় রক্তাক্ত লাদাখ, কী অবস্থায় আছে এখন গালওয়ান ভ্যালি, দেখুন ছবিতে ছবিতে

Published : Jun 17, 2020, 07:36 PM IST

১৬ জুন রাতে পূর্ব লাদাখের গালওয়ান উপত্যকায় ভারত-চিন সীমান্ত এলাকায় রক্তাক্ত সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েছিল ভারত ও চিন সেনা। গত ৬ জুন দুই পক্ষ ওই এলাকায় থেকে সেনা প্রত্যাহারে সম্মত হলেও চিনের পক্ষ থেকে তাঁবু, বাঙ্কারের মতো অস্থায়ী কাঠামো সরানো হয়নি। ভারতীয় এলাকায় থাকা সেইসব চিনা স্থাপনা ভারতীয় সেনারা সরিয়ে দিতে গেলে চিনের পক্ষ থেকে পাথর ছোড়া শুরু হয়েছিল। ভারতের অন্তক ২০ জন সেনা শহিদ হন সেই রাতে। তারপর থেকে দুদিন কেটে গিয়েছে। এখন কী অবস্থায় আছে সেই গালওয়ান উপত্যকা?

PREV
18
মধ্যযুগীয় বর্বরতায় রক্তাক্ত লাদাখ, কী অবস্থায় আছে এখন গালওয়ান ভ্যালি, দেখুন ছবিতে ছবিতে

এটি ১৬ জুন তারিখের গালওয়ান ভ্যালির উপগ্রহ চিত্র। এই ভয়ঙ্কর দুর্গম এলাকাতেই চিনা সেনার উসকানিতে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে জড়িয়েছিল ভারতীয় সেনারা। মৃত্যু হয় অন্তত ২০ জন ভারতীয় সেনা সদস্যদের।

 

28

গালওয়ান উপত্যকার ঠিক যেখানে গত ১৬ জুন রাতে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ হয়েছিল, সেই স্থানটিতে এখনও ভারতীয় কর্তৃপক্ষ সাংবাদিকদের অগ্রসর হতে দিচ্ছে না। তবে শ্রীনগর-লেহ ন্যাশনাল হাইওয়ে-তেই একটি চেকপোস্টের কাছে দেখা গিয়েছে ভারতীয় সামরিক বাহিনীর তাঁবু।

 

38

গালওয়ান উপত্যকার থেকে কিছুটা নিচে বসবাসকারী স্থানীয় বাসিন্দারাও চিনের আগ্রাসনে আতঙ্কিত। শ্রীনগর-লেহ হাইওয়েতে সেনাদের পাশাপাশি জায়গায় জায়গায় দেখা যাচ্ছে পুলিশ সদস্যদেরও।

 

48

গালওয়ান সেক্টরর থেকে সেনা প্রত্যাহার প্রক্রিয়া চললেও শ্রীনগর-লেহ জাতীয় মহাসড়কের পাশে ভারতীয় সেনাবাহিনী বেশ কিছু বাঙ্কার তৈরি করেছে। সেখানে মজুত রয়েছেন সেনা সদস্যরাও।

 

58

শুধু বাঙ্কারই নয়, এই এলাকায় ভারতীয় সেনারা বেশ কিছু তাঁবু স্থাপন করেছে। গত সোমবার রাতের ঘটনার পর ফের একবার চিন গালওয়ান উপত্যকা থেকে সেনা সরানোর প্রতিশ্রুতি দিলেও বিশ্বাস করছে না ভারতীয় নিরাপত্তা বাহিনী।

 

68

যে কোনও রকম পরিস্থিতির জন্য তৈরি রয়েছে ভারতীয় সেনা। ছবিতে গালওয়ান ভ্যালিরর কাছাকাছি একটি চেকপোস্টের কাছে বাঙ্কার থেকে এক ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর সেনাকে দেখা যাচ্ছে নজরদারি করতে।

 

78

সোমবার রাতের ঘটনার পর চিনকে সরাসরি জবাব দিতে চাইছে ভারতীয় সেনা। তবে তাঁদের আপাতত সংযম বজায় রাখতে বলা হয়েছে। তবে একবার অনুমতি পেলেই তাঁরা অভিযান করতে সক্ষম বলে জানিয়েছেন সীমান্তরক্ষী বাহিনীর সদস্যরা।

 

88

সেনা কর্মীদের সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে টহলদারি চালাচ্ছে স্থানীয় পুলিশও।

 

click me!

Recommended Stories