সংবিধানের ৩৭০ অনুচ্ছেদ বাতিল করে ইতিহাস তৈরি করা স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর নানা অজানা কথা জানুন
২০১৯ সালের ৩০ মে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী হিসাবে শপথ গ্রহণ করেন অমিত শাহ। আর স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন ১ জুন। প্রধানমন্ত্রী আস্থাভাজন অমিত স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী হিসাবে মাত্র দুমাসের মধ্যেই নেন এক ঐতিহাসিক সিদ্ধান্ত। ৫ অগস্ট ভারতীয় সংসদে দাঁড়িয়ে ঘোষণা করেন সংবিধানের ৩৭০ ধারা বাতিলের কথা। যার ফলে বিশেষ মর্যাদা হারিয়ে কেন্দ্র শাসিত অঞ্চলে পরিণত হয় জম্মু ও কাশ্মীর।
debojyoti AN | Published : Oct 22, 2019 9:23 AM IST / Updated: Oct 22 2019, 05:08 PM IST
২০১৪ সাল থেকে বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি হিসাবে দায়িত্ব পালন করছেন অমিত শাহ। তবে প্রথম মোদী মন্ত্রিসভায় তাঁকে দেখা যায়নি। যদিও দ্বিতীয় মোদী মন্ত্রিসভায় একেবারে দুনম্বর স্থানে চলে আসেন এই গুজরাতি ব্যবসায়ী।
২০১৯ সালের ৩০ মে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী হিসাবে শপথ গ্রহণ করেন অমিত শাহ। প্রথম মোদী মন্ত্রিসভায় রাজনাথ সিং স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর দায়িত্ব সামলালেও দ্বিতীয় মন্ত্রিসভায় অমিত শাহকেই এই মন্ত্রকের জন্য বাছেন নরেন্দ্র মোদী।
নিজের ঘনিষ্ঠ সহযোগী অমিত শাহের উপর সবচেয়ে বেশি আস্থা রাখেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। কোনও সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে অমিত শাহের সঙ্গে আলোচনা করেন মোদী।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী হিসাহে দায়িত্ব গ্রহণের পর ঐতিহাসিক সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন অমিত শাহ। ৫ অগস্ট সংসদে দাঁড়িয়ে ঘোষণা করেন সংবিধানের ৩৭০ ধারা বিলোপের কথা। যার ফলে বিশেষ মর্যাদা হারায় জম্মু ও কাশ্মীর.
সপ্তদশ লোকসভা নির্বাচনের প্রচারে বার বার বাংলায় এসে এনআরিস করার কথা বলেছিলেন অমিত শাহ। অবৈধ অনুপ্রবেশকারী আটকাতে অসমের পর পশ্চিমবঙ্গে এনআরিস হবে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী হিসাবে সেকথা স্পষ্ট করে দিয়েছেন শাহ।
২০১০ সালে পি চিদম্বরম কেন্দ্রের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী থাকাকালীন সোহরাবুদ্দিন ভুয়ো সংঘর্ষ মামলায় অমিত শাহকে গ্রেফতার করেছিল সিবিআই। কাকতালীয় ভাবে শাহ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী থাকাকালীন আইএনএক্স মিডিয়া মামলায় দুর্নীতির অভিযোগে গ্রেফতার হতে হয় চিদম্বরমকে।